Business

১ কেজি চা বিক্রি হল লক্ষাধিক টাকায়, ইতিহাস গড়ল সোনালি মনোহারি

চা এ দেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পানীয়। যা অলিগলিতে পাওয়া যায়। সেই চা ১ কেজি বিক্রি হল ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকায়। এই দামে এর আগে কখনও কোনও চা বিক্রি হয়নি।

চা দেশের অন্যতম প্রিয় পানীয়। ঘরে ঘরে চা পানের রীতি রয়েছে। ভারতের দার্জিলিং, অসম এবং কর্ণাটকে চা চাষ হয়। এরমধ্যে দার্জিলিং ও অসমের চা বিশ্বখ্যাত।

ভারতে সবরকম মানের চা উৎপাদিত হয়। তার বিভিন্ন দামও হয়। অসমের একটি ধরনের চা এবার বিক্রি হল ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকায়। যার রঙ কালচে নয়, সোনালি। নাম মনোহারি চা।


এই মনোহারি চা চিরদিনই অত্যন্ত উৎকৃষ্ট চা বলে পরিচিত। তার দামও যথেষ্টই হয়। তবে তার ১ কেজির দাম যে ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকাও চড়তে পারে তা কারও কল্পনার মধ্যেও ছিল না।


বিশ্বে আজ পর্যন্ত যত দামি চা বিক্রি হয়েছে তারমধ্যে সবচেয়ে বেশি দামি চা হিসাবে নিজের জায়গা করে নিল এই মনোহারি চা।

গুয়াহাটির টি বোর্ড অফ ইন্ডিয়া চা বিক্রির দাম বেঁধে দিয়েছে। বাগান থেকে আনা চা বিক্রি করতে গেলেও কোনও চা বাগানের মালিক বা সত্ত্বাধিকারী সংস্থাকে সর্বোচ্চ দাম ১ লক্ষ টাকা প্রতি কেজির কম রাখতেই হবে। তার বেশি রাখা যাবেনা।

তাই এবার মনোহারি টি এস্টেটের মালিক রঞ্জন লোহিয়া মনোহারি গোল্ড টি বিক্রির জন্য বেছে নেন একটি বেসরকারি নিলাম সংস্থার পোর্টালকে।

সেখানেই নিলামে ১ কেজির দাম ওঠে ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা। ওই দামেই বিক্রি হয়ে যায় চা। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে এই মনোহারি গোল্ড টি বিক্রি হয়েছিল ৯৯ হাজার ৯৯৯ টাকায়। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button