World

খুলে গেল নরকের দরজা, চৌহদ্দির মধ্যে ঢোকা এড়িয়ে চলছে প্রশাসনও

সবটাই ঘটে গেল আচমকা। খুলে গেল নরকের দরজা। এভাবেই ব্যাখ্যা করছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। যার ধারে কাছেও ঘেঁষছে না খোদ প্রশাসন।

নরকের দরজা আচমকাই খুলে গেছে। এটাই স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের ব্যাখ্যা। খুব ভুল বলছে কি? সেই দরজায় পা রাখলে ১০০ ফুট নিচে গিয়ে পড়তে হবে। নিমেষের মধ্যে হারিয়ে যেতে হবে নরকে। যেখান থেকে ফেরার আর কোনও আশা থাকবেনা।

এমনই এক অতিকায় গর্ত তৈরি হয়েছে লোকালয়ের কাছে। গর্তটির বিশাল হাঁ মুখ দেখে হাড় হিম হয়ে যেতে পারে। নিচে উঁকি মারলে কেবলই মিসকালো এক গহ্বর নজরে পড়বে।

একটি লোহার খনি এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। আর ওই বিশাল পাতালগামী গর্তটি তৈরি হয়েছে আচমকাই। খনিটিতে এখন আর খনন কাজ হয়না। সেখানে খনন নিষিদ্ধ।

কিন্তু খনি থেকে আকরিক তুলে নেওয়ার পর এখন তার নিচের মাটি এতটাই আলগা হয়ে গেছে যে যে কোনও মুহুর্তে ধসে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তারই প্রায় সূত্রপাত বলা চলে এই নরকের দরজা নামে গর্তটি।

রাশিয়ার সাইবেরিয়ার কেমেরোভো অঞ্চলের স্কি রিসর্ট এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটেছে। গর্তটি তৈরি হয়েছে চারধার বরফে ঢাকা এলাকায়। আশপাশ থেকে দ্রুত স্থানীয় বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যায় প্রশাসন।

যে রাস্তাগুলি ওই গর্ত বা খনি অঞ্চলের দিকে যাচ্ছে সেই রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনের অনুমান আরও ধস নামতে পারে। ওই গর্ত দ্রুত বুজিয়ে যাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা যায়, ওই এলাকাকে বিপদমুক্ত করা যায় তার জন্যও তৎপরতা শুরু হয়েছে।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *