National

মহিলারা চাকরি করতে বেশি শহর ছাড়েন নাকি বিয়ে করে, বাস্তব চমক দিতে পারে

মহিলারা তাঁদের শহর বাড়ি ছেড়ে চাকরি করতে অন্য শহরে পাড়ি দেন বেশি, নাকি বিয়ে করে! খতিয়ান যা জানাচ্ছে তা কিছুক্ষণের জন্য বাকরুদ্ধ করে দিতে পারে।

ভারতে বিয়ের পর তো সব মেয়েকেই পিতৃগৃহ ত্যাগ করে যেতে হয়। তবে তা শহরের বাইরে কমই হয়। এখন মেয়েরা পড়াশোনা করে নিজেদের পায়ে দাঁড়াতেও অন্য শহরে পাড়ি দিচ্ছেন। সেখানে নিজের থাকার ব্যবস্থা করছেন।


এখন প্রশ্ন হল এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে অধিকাংশ মেয়েরা বিয়ে করে নাকি চাকরি করতে শহর ছেড়ে যাচ্ছেন? এর যে উত্তর সামনে এসেছে তা বেশ চমকপ্রদ।

ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে অফিস-এর খতিয়ান যা জানাচ্ছে তাতে বিয়ে করে শহর ছেড়ে যাওয়া এবং চাকরি করতে শহর ছেড়ে যাওয়ার ফারাকটা রীতিমত নজর কাড়ছে।



রিপোর্ট বলছে যেখানে মাত্র ১ শতাংশ মেয়ে চাকরি করতে নিজের শহর ছেড়ে অন্য শহরে পাড়ি দিচ্ছেন, সেখানে ৮৭ শতাংশ মহিলা বিয়ে করে অন্য শহরে সংসার করতে পাড়ি দিচ্ছেন।

২০২০-২১ অর্থবর্ষ ধরে করা রিপোর্টে জানা যাচ্ছে ৪৮ শতাংশ পুরুষ নিজের শহর ছেড়ে অন্য শহরে পাড়ি দিচ্ছেন কর্মসূত্রে। ৮ শতাংশ পুরুষ পড়াশোনা করতে অন্য রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছেন।

ন্যাশনাল স্যাম্পল সার্ভে অফিস-এর এই রিপোর্ট তৈরি হয় সারা দেশের বিভিন্ন কোণা থেকে সংগ্রহ করা তথ্যের ভিত্তিতে। এই সার্ভেতে কেবল বাদ ছিল আন্দামান ও নিকোবরের কিছু প্রত্যন্ত গ্রাম। এর বাইরে প্রায় পুরো দেশজুড়েই এই সার্ভে করা হয়েছিল। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button