National

তাকে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে, নোটিস পেল ১২ বছরের কিশোর

প্রায় ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ গুনতে হবে ১২ বছরের এক কিশোরকে। এমনই নোটিস পাঠিয়েছে একটি ট্রাইব্যুনাল। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।

চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ছিল রামনবমী। ওইদিন মধ্যপ্রদেশের খরগোনে একটি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনায় বেশ কিছু সম্পত্তি নষ্ট হয়। পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি আয়ত্তে আনে। কিন্তু সম্পত্তি নষ্ট রুখতে পারেনি।


সেই ঘটনার পর এক মহিলা দাবি করেন তাঁর বাড়ির যে ক্ষতি সেদিন হয়েছে তাতে এক কিশোরের হাত রয়েছে। পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। যে ১২ বছরের কিশোরের বিরুদ্ধে ওই সম্পত্তি নষ্ট করার অভিযোগ ওঠে তার বাবাও এই ঘটনায় যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ সামনে আসে।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত হয়। অবশেষে ওই ১২ বছরের কিশোরকে একটি নোটিস পাঠায় মধ্যপ্রদেশের একটি ট্রাইব্যুনাল। প্রিভেনশন অ্যান্ড রিকভারি অফ ড্যামেজেস অফ পাবলিক প্রপার্টি অ্যাক্ট-এর আওতায় ওই কিশোরকে নোটিস পাঠানো হয়।



নোটিসে সম্পত্তি নষ্টের ক্ষতিপূরণ বাবদ ২ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ জমা দিতে বলা হয়। প্রসঙ্গত এই প্রিভেনশন অ্যান্ড রিকভারি অফ ড্যামেজেস অফ পাবলিক প্রপার্টি অ্যাক্ট নামে আইনটি মধ্যপ্রদেশে গত বছরের ডিসেম্বর থেকে লাগু হয়েছে।

আর সেই আইনের হাত ধরে ১২ বছরের এক কিশোরের কাছ থেকে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা চেয়ে নোটিস নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা সমালোচনা শুরু হয়েছে। এই জরিমানার নির্দেশ বাতিল করার জন্য আদালতে যায় ওই বালকের পরিবার। আদালত জানিয়ে দেয় এ বিষয়ে যদি কোনও বক্তব্য থাকে তাহলে তা ট্রাইব্যুনালে জানাতে হবে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button