Kolkata

পারদ নামল ২ ডিগ্রি, তবু ঠান্ডা কই

শীত গিয়েছে চুরি! অগ্রহায়ণের শেষেও ঠান্ডার অনুভূতি কোথায়! এখনও অনেক বাড়িতেই ফ্যান ঘুরছে। গরম জামা গায়ে রাস্তায় মানুষের দেখা মেলা ভার। এমনকি বয়স্করাও বিশেষ গরম জামা গায়ে চড়াচ্ছেন না। দুপুরে তো গরম বটেই। এমনকি রাত বা ভোরেও তেমন একটা ঠান্ডা অনুভূতি নেই। অগ্রহায়ণ শেষ লগ্নে। ডিসেম্বরের অর্ধেকের কাছে প্রায় পৌঁছতে চলল ক্যালেন্ডার। তবু শীতে নেই! গত সোমবার ১৯.৩ ডিগ্রি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকলেও অবশ্য মঙ্গলবার পারদ ২ ডিগ্রি-র ওপর কমেছে। মঙ্গলবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৭.১ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি বেশি।


পারদ চড়ে থাকার কারণ হিসাবে আবহবিদেরা পশ্চিমী ঝঞ্ঝাকেই কাঠগড়ায় চাপিয়েছেন। কাশ্মীরের ওপর একটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা থাকায় এখানে আবহাওয়া গরম থাকছে। তবে তা কিছুটা কমায় এদিন পারদ পড়েছে। যদিও এই পতনও স্থায়ী হবেনা। পূর্বাভাস বলছে ফের চড়বে পারদ। পৌষ পড়ার পর কিছুটা ঠান্ডা বাড়তে পারে। ফলে এখনও অপেক্ষা ছাড়া আর কোনও রাস্তা খোলা নেই।

কলকাতায় ঠান্ডার ঠিকঠাক অনুভূতি থাকে মকরসংক্রান্তির ২-৫ দিন পর পর্যন্ত। তারপর থেকেই ক্রমশ ফের চড়তে শুরু করে পারদ। মাঘের ঠান্ডার কামড় ইদানিং আর কলকাতাকে স্পর্শ করেনা। ফলে সব মিলিয়ে মেরেকেটে একটা মাস শীত উপভোগ করার সুযোগ পায় কলকাতা। সেই সুযোগটুকুও এবার পুরো জুটবে কী? আপাতত এটাই প্রশ্ন শহরবাসীর।



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button