Business

টাটা থেকে সাইরাস মিস্ত্রির অপসারণ বেআইনি, ফিরছেন চেয়ারম্যান পদে

টাটা সন্স-এর চেয়ারম্যান পদ থেকে তাঁকে অপসারণ করা হয়েছিল। সেই অপসারণ বেআইনি বলে দাবি করে ন্যাশনাল কোম্পানি ল্‌অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালে গিয়েছিলেন সাইরাস মিস্ত্রি। অবশেষে এদিন ট্রাইব্যুনাল জানিয়ে দিল সাইরাস মিস্ত্রির অপসারণ বেআইনি ছিল। ফলে ফের টাটা সন্স-এর চেয়ারম্যান পদে ফিরছেন তিনি। যদিও এখানে একটা ফাঁক আছে। ট্রাইব্যুনালের এই রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানানো যেতে পারে। সেক্ষেত্রে তা জানাতে হবে আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে। অন্যথা সাইরাস মিস্ত্রিকে চেয়ারম্যান পদ ফিরিয়ে দিতে হবে।


২০১২ সালের ডিসেম্বরে টাটা সন্স-এর চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাঁড়ান রতন টাটা। সেই জায়গায় আসেন অনেকটাই তরুণ সাইরাস মিস্ত্রি। কিন্তু গত ২৪ অক্টোবর ২০১৬ সালে তাঁকে সরিয়ে ফের রতন টাটাকেই অন্তর্বর্তীকালীন চেয়ারম্যান হিসাবে ফিরিয়ে আনে বোর্ড। টাটার সব ব্যবসার ওপর অধিকার কায়েমের চেষ্টা করছিলেন সাইরাস। এমন অভিযোগের পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগও আনে টাটা গ্রুপের বোর্ড। তারপরই তাঁকে সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়।

সাইরাস মিস্ত্রি ও রতন টাটার লড়াই ২০১৬ সালে সামনে এসে পড়ে। ২ পক্ষের লড়াই ভারতীয় কর্পোরেট জগতে হৈচৈ ফেলে দেয়। বিষয়টি বিদেশের সংবাদমাধ্যমেও চর্চিত হয়। পরে সাইরাস মিস্ত্রিকে এক এক করে টাটার বিভিন্ন ব্যবসা থেকে সরিয়ে দিতে থাকেন বোর্ড ও শেয়ার হোল্ডাররা। অবশেষে আইনের পথে হাঁটেন সাইরাস। এবার সেই লড়াইতে জয়ী হলেন তিনি। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা


Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button