National

গাড়ি অনেকগুলো, নম্বর একটাই, নতুন খেলায় মাতোয়ারা রাজনীতিবিদদের একাংশ

একজন রাজনীতিবিদের একাধিক গাড়ি এ দেশে খুব একটা অস্বাভাবিক নয়। তবে সবকটি গাড়ির একটাই নম্বর। এটাই এখন রাজনীতিবিদদের নতুন খেলা।

দেশের অনেক রাজনীতিবিদই ধনী। ফলে তাঁদের অনেকগুলি করে গাড়ি থাকার মধ্যে অস্বাভাবিক কিছু নেই। গাড়ি একাধিক থাকতেই পারে। তবে সব কটি গাড়ির একটাই নম্বর হবে এমনটা বিরল! কিন্তু সেটাই হচ্ছে।

একটাই নম্বরের একাধিক গাড়ি রাস্তায় ছুটছে। ফারাক কেবল রেজিস্ট্রেশন সিরিজে। আবার গাড়ির রংও এক। শুধু গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা আলাদা। তাদের মডেল আলাদা।


কোনওটা এসইউভি তো কোনওটা সিডান, আবার কোনওটা ফ্যামিলি কার তো কোনওটা মিনিভ্যান। এভাবেই এখন নিজেদের আলাদা পরিচয় তৈরি করছেন রাজনীতিবিদদের একাংশ।


গাড়ির নম্বর আর রং এক রাখা এখন এক একজন রাজনীতিবিদের নতুন খেলা। তাঁদের গাড়ি দেখেই যে কেউ বলে দিচ্ছেন গাড়ি কোন রাজনীতিবিদের।

যেমন ধনঞ্জয় সিং নামে এক বিএসপি নেতার সব গাড়ির নম্বর ৯৭৭৭। ফরচুনার, স্করপিও, সাফারি সহ একাধিক গাড়ি রয়েছে তাঁর। সব গাড়ির নম্বরও এক, রংও কালো।

আবার উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মন্ত্রী রঘুরাজ প্রতাপ সিং, যিনি রাজা ভাইয়া নামেই পরিচিত, তাঁর গাড়ির নম্বর ০০০১। এই নম্বরেই তাঁর অনেকগুলি এসইউভি রয়েছে। সবকটি সাদা রংয়ের। এই নম্বর আর রং দেখলেই যে কেউ বুঝে যান গাড়ি রাজা ভাইয়ার। আবার বিজেপি সাংসদ ব্রিজভূষণ সারণ সিংয়ের সব গাড়ির নম্বর ৯০০০।

এমন অনেক নেতাই রয়েছেন যাঁদের গাড়ির নম্বর এক। রং এক। আর সেটাই এখন বহু দূর থেকে তাঁদের পরিচয়। তাঁরা গাড়িতে না থাকলেও পুলিশ থেকে সাধারণ মানুষের বুঝতে অসুবিধা হয়না কোন নেতার গাড়ি যাচ্ছে বা দাঁড়িয়ে আছে। এ এখন এক নতুন বৈভব। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button