National

ভোপালের ছায়া, গ্যাস লিক কাণ্ডে মৃত ৩, অসুস্থ হাজার

গ্যাস লিক কাণ্ডে মৃত্যু হল ৩ জনের। তবে এটা প্রাথমিক হিসাব। ১ হাজারের ওপর মানুষ অসুস্থ।

তখন ভোর। অভিযোগ সে সময় একটি রাসায়নিক কারখানা থেকে গ্যাস লিক করতে শুরু করে। খুব দ্রুত সেই বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের ৩ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে থাকা ৫টি গ্রামের মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়তে থাকেন।


অনেকেই যেখানে ছিলেন সেখানেই মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন। অচেতন হয়ে যান। অনেকেরই শ্বাস নিতে সমস্যা শুরু হয়। জ্বলতে থাকে চোখ। গোটা এলাকা জুড়ে মানুষ প্রাণ বাঁচাতে যেদিকে পারেন ছুট দিতে থাকেন।

শুরুতেই প্রায় ২০০ জন মানুষকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। স্থানীয় যে কটি হাসপাতাল রয়েছে সব হাসপাতালেই পৌঁছতে শুরু করেন রোগীরা। সব মিলিয়ে ১ হাজারের ওপর মানুষ এই গ্যাস লিকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।



বৃহস্পতিবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমের আরআর ভেঙ্কটাপুরম গ্রামে। এখানেই রয়েছে একটি রাসায়নিক কারখানা। সেখান থেকেই বিষাক্ত গ্যাস কোনওভাবে লিক করে বাতাসে মেশে বলে মনে করছেন সকলে।

কারখানার পলিমার ইউনিট থেকে গ্যাস লিক করে বলে প্রাথমিক অনুমান প্রশাসনের। গোটা এলাকায় প্রবল আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জগন্মোহন রেড্ডি স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন যাতে এই পরিস্থিতি দ্রুত আয়ত্তে আনা যায়।

মানুষের প্রাণ বাঁচাতে যা করার তা করতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। হাসপাতালে ভর্তি অসুস্থদের দেখতে নিজে হাজির হওয়ার কথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button