National

২ সন্তানকে হত্যা করে ২ স্ত্রীকে নিয়ে ৮ তলা থেকে মরণ ঝাঁপ

২ সন্তানকে হত্যা করে বহুতলের ৮ তলায় তাঁর ফ্ল্যাটের বারান্দা থেকে ২ স্ত্রীকে নিয়ে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন এক ব্যক্তি। ৮ তলা থেকে ২ স্ত্রীকে নিয়ে ঝাঁপ দেওয়ার পর ওই ব্যক্তি ও তাঁর ১ স্ত্রীর মৃত্যু হয় ঘটনাস্থলেই। দ্বিতীয় স্ত্রী প্রাণে বেঁচে যান। তবে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তিনি হাসপাতালে ভর্তি। ঝাঁপ দেওয়ার আগে ২ সন্তানকে ফ্ল্যাটেই হত্যা করেন ওই ব্যক্তি। ২ সন্তানের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মৃত ২ সন্তানের মধ্যে মেয়ের বয়স ১১ ও ছেলের বয়স ১৩।


ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার ভোরে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের বর্ধিষ্ণু এলাকা ইন্দিরাপুরমের কৃষ্ণা স্যাফায়ার অ্যাপার্টমেন্টে। বর্ধিষ্ণুদের বসবাস এই আবাসনে। তারই ৮ তলায় ২ স্ত্রী ও ২ সন্তানকে নিয়ে থাকতেন ওই ব্যক্তি। পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে ওই ব্যক্তি প্রবল আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত ছিলেন। পুলিশের অনুমান আর্থিক সমস্যা এই হত্যা ও আত্মহত্যার কারণ হতে পারে। ৩ জন যখন ঝাঁপ দেন তার আগে ওই ফ্ল্যাট থেকে আর্তনাদ, কান্নার আওয়াজ ভেসে আসছিল।

আবাসনের রক্ষীরা পুলিশকে জানিয়েছেন, ওই ফ্ল্যাটে প্রায়শই চিৎকার, চ্যাঁচামেচি, ঝগড়া লেগে থাকত। ফলে এদিনও তেমনই কিছু হচ্ছে বলে মনে করেন তাঁরা। কিন্তু ৮ তলা থেকে ৩ জন ঝাঁপ দেওয়ার পর তাঁরা দ্রুত পুলিশে খবর দেন। জানান আবাসনের অন্যদেরও। পুলিশ ওই ফ্ল্যাটে ঢুকে সেখান থেকে ২ সন্তানের দেহ উদ্ধার করে। ফ্ল্যাটের দেওয়ালে সাঁটা ছিল একটি সুইসাইড নোট। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button