State

রান্নাঘরে পড়ে বৃদ্ধার দেহ

ছেলে কলকাতায় কাজ করেন। সরকারি চাকুরে। কাজ সেরে ফিরতে ফিরতে রাত ৮টা বেজে যায়। অনেক সময় তার চেয়েও বেশি দেরি হয়। বাড়িতে একাই থাকতেন তাঁর মা। গত বুধবার ছেলে চন্দন বন্দ্যোপাধ্যায় রাতে বাড়ি ফিরে মাকে ডেকেও সাড়া পাননি। পরে দেখেন বাড়িতে ঢোকার দরজা ভেজানো। ভিতরে ঢুকে মাকে খুঁজতে গিয়ে রান্নাঘরে হাজির হন তিনি। তারপরই আঁতকে ওঠেন। রান্নাঘরে পড়ে মায়ের নিথর দেহ। মুখের কাছে রক্তের দাগ। গলাতেও একটি দাগ স্পষ্ট। দ্রুত প্রতিবেশিদের খবর দেন তিনি। প্রতিবেশিরাও এসে দেখেন ওই প্রৌঢ়া পড়ে আছেন। পরে পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে।

গত বুধবার পূর্ব বর্ধমানের বড়শুলে সরকারি আবাসনের এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। ছেলের দাবি, তাঁর মায়ের গায়ে যে গয়না ছিল কেবল সেটুকুই চুরি গিয়েছে। বাকি বাড়িতে কোথাও হাত পড়েনি। কিন্তু কে এমন কাজ করল? তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই রহস্যমৃত্যুj কিনারা করতে মৃতার ছেলের দাবিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


পড়ুন আকর্ষণীয় খবর, ডাউনলোড নীলকণ্ঠ.in অ্যাপ

Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *