National

বাবা আবার বিয়ে করছেন, মণ্ডপে এসে কান্নাকাটি জুড়ল ৭ ছেলেমেয়ে

বাবা আবার বিয়ে করছেন জানতে পেরে সোজা বিয়ের আসরে হাজির হল তাঁর ৭ ছেলেমেয়ে। বিয়ের আসরে কান্নাকাটি জুড়ে দিল তারা।

বাবা আবার বিয়ে করছেন জানতে পেরে একেবারে সোজা বাবার বিয়ের আসরে হাজির হল তাঁর ৭ ছেলেমেয়ে। সঙ্গে এলেন তাঁদের মায়েরাও। মায়েরাও বলতে ৪ মহিলা। কারণ ওই ব্যক্তি এর আগে ৪টি বিয়ে করে ফেলেছিলেন। তাঁদেরই সন্তানেরা বাবার বিয়ের আসরে এসে হাজির।


বিয়ের আসরে এসে তারা জানিয়ে দেয় তাদের পরিচয়। জানায় যে ব্যক্তি বিয়ে করতে বসেছেন তারা ওই ব্যক্তির ছেলেমেয়ে। ৪ মহিলাও জানান তাঁরা ওই ব্যক্তির ৪ স্ত্রী।

বাবাকে আবার বিয়ে করতে দেবেনা বলে কান্নাকাটি জুড়ে দেয় ৭ ছেলেমেয়ে। শুরু হয় হইচই। কাণ্ড দেখে কার্যত স্তম্ভিত হয়ে যান বিয়েতে হাজির অতিথি থেকে কনের গোটা পরিবার।



কিছুক্ষণ পর সব বুঝতে পেরে এবার কনের পরিবারের লোকজন থেকে শুরু করে অতিথিরা ৫৫ বছরের শফি আহমেদকে বরের বেশে থাকা অবস্থাতেই মারধর শুরু করে দেন। বিয়ের আসর থেকে চিৎকার চেঁচামেচির শব্দ শুনে আশপাশ থেকেও মানুষজন ঢুকে আসেন সেখানে।

তাঁরা বিষয়টি জানতে পেরে শফি আহমেদের ওপর কনের পরিবার ও অতিথিদের সঙ্গে চড়াও হন। এসব দেখে বিবাহ অনুষ্ঠান থেকে কনে আবার ছুটে পালিয়ে যান। তাঁকে শান্ত করতে পিছু পিছু ছোটেন বাড়ির কয়েকজন।

এদিকে পঞ্চম বার বিয়ে করতে বসা শফি আহমেদের এই পঞ্চম বিয়ের কথা পুলিশে আগেই জানিয়েছিল তাঁর ছেলেমেয়েরা। সেইমত পুলিশ এসে তাঁকে গ্রেফতার করে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button