National

কলেজের ছাত্রছাত্রীদের একে অপরকে চুমু খাওয়ার প্রতিযোগিতা, ছবি প্রকাশ হতেই হইচই

ছাত্রছাত্রীরা প্রত্যেকেই একটি নামী কলেজের পড়ুয়া। তাঁদের মধ্যেই হয়েছিল একটি চুমু চ্যালেঞ্জ। যেখানে এক ছাত্র ও এক ছাত্রীকে একে অপরকে চুমু খেতে হবে।

একটি প্রথমসারির কলেজের ছাত্রছাত্রী তাঁরা। তাঁরাই জড়ো হয়েছিলেন একটি খালি ফ্ল্যাটে। সেখানে তাঁরা একটা চ্যালেঞ্জে লিপ্ত হন। স্থির হয় এক ছাত্র ও এক ছাত্রী নিজেদের মধ্যে গভীর চুম্বনে লিপ্ত হবে। এভাবে তাঁরা কী সত্যিই চুমু খাওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে পারবেন? সেটাই ছিল প্রতিযোগিতা।

সেখানে এক ছাত্র ও এক ছাত্রীকে কলেজের পোশাকেই একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে দেখা যায়। সেই সময় অন্য এক ছাত্রী তাঁরই এক বন্ধুর কোলে মাথা রেখে শুয়েছিলেন। অন্য ছাত্রছাত্রীরা চুম্বনরত ছাত্রছাত্রীকে উদ্বুদ্ধ করছিলেন।

তারপর ডাকা হয় অপর ২ ছাত্রছাত্রীকে। তাঁদের চ্যালেঞ্জ দেওয়া হয় একে অপরের সঙ্গে গভীর চুম্বনে লিপ্ত হতে। ওই ফ্ল্যাটে হওয়া ট্রুথ অ্যান্ড ডেয়ার গেমের চুম্বন চ্যালেঞ্জ হয়েছিল মাস ছয়েক আগে। তবে গত সপ্তাহেই এক ছাত্র ওই ছবি সোশ্যাল মাধ্যমে পাবলিশ করেন। তারপরই তা কলেজের নজরে আসে।

কলেজের নজরে আসার পরই কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। যাঁদের দেখা গিয়েছিল তাঁদের কলেজ থেকে সাসপেন্ড করা হয়। এমনকি বিষয়টি পুলিশ পর্যন্তও গড়ায়।

পুলিশ ওই ছবি তোলা ছাত্রকে আটক করে পুরো বিষয়টি সম্বন্ধে জিজ্ঞাসাবাদও করে। পুলিশ এটাও খতিয়ে দেখছে যে ছাত্রছাত্রীরা মাদকাসক্ত অবস্থায় এমনভাবে চুম্বনে লিপ্ত হয়েছিলেন কিনা।

ঘটনাটি ঘটেছে কর্ণাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলার মেঙ্গালুরু শহরে। তবে বিষয়টি নিয়ে কলেজ বা অভিভাবক কারও তরফেই পুলিশের কাছে কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *