National

বাসে উঠে চোখ লেগে গিয়েছিল, তারপর যা হল তা কেউ চান না

বাসে উঠে গন্তব্যে পৌঁছনোর আগে চোখ লেগে যাওয়ার ঘটনা নতুন নয়। কিন্তু এক ব্যক্তির ক্ষেত্রে যা হল তা কখনওই কাম্য নয়।

শহরের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছনোর জন্য আমজনতার ভরসা বাস। তেমনই একটি সরকারি বাসে উঠে বসেছিলেন তিনি। বয়স ৫০-এর কোটায়।

কন্ডাক্টর দেখেন যে মোটামুটি ফাঁকা বাসে তিনি বাসস্ট্যান্ড থেকেই উঠে বসেন। কিছুক্ষণের মধ্যে বাস ছেড়ে দেয়। বাস ছাড়ার পরই দেখা যায় ওই ব্যক্তি সিটে বসে ঘুমিয়ে পড়েছেন।

বাসে উঠে অনেকেই ঘুমিয়ে পড়েন। কন্ডাক্টর অপেক্ষা করেন তিনি উঠলে টিকিট কেটে নেবেন ভেবে। বাসে এরমধ্যে অনেকেই ওঠানামা করেন। বাস পৌঁছয় তার গন্তব্যে।

বাসের শেষ স্টপ আসার পরও ওই ব্যক্তি না ওঠায় অন্য এক যাত্রী নেমে যাওয়ার সময় তাঁকে ডেকে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি জাগেননি।

এরপর কন্ডাক্টর এসেও ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।

ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির সরকারি বাস পরিষেবা ডিটিসি বাসে। বাসটি ধৌলাকুয়াঁ থেকে ময়ূরবিহার রুটে যাতায়াত করে।

কন্ডাক্টর জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তি ঠিক কোথায় যেতে চাইছিলেন তা জানা যায়নি। কারণ তিনি টিকিট কাটেননি। মৃতের পরিচয়ও জানা যায়নি। তাঁর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

এদিকে বাসে চড়ে এভাবে ঘুমের মধ্যে সিটে বসেই মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *