National

নদীপথে এসে ব্যস্ত শহরের রাস্তার ধারে বিশ্রামে ২ কুমির

নদীপথ ধরে এসে দেশের অন্যতম ব্যস্ত শহরের রাস্তার ধারে আয়েশ করে বিশ্রামে থাকা ২ কুমিরকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল। দ্রুত তাদের পাকড়াও করার উদ্যোগ শুরু হয়।

ভারতের অধিকাংশ বড় শহরের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে নদী। যার জলই ওই শহরের জন্ম দিয়েছে। তেমনই একটি শহর হায়দরাবাদ।

মুসি নদীর ধারে অবস্থিত হায়দরাবাদ। এই নদীর ওপর দিয়ে রয়েছে অনেকগুলি ব্রিজ। সারাদিন শহরের হাজার হাজার গাড়ি চলাচল করছে ওই ব্রিজ ধরে।


প্রতিদিন সেই ব্রিজ ধরে একের পর এক গাড়ি পাস করে যায়। কিন্তু এদিন অনেক গাড়ি গেল থমকে। সকলেই গাড়ি থেকে নেমে ব্যস্ত ছবি তুলতে। কারণ রয়েছে।

ব্রিজের তলা দিয়ে বয়ে যাওয়া মুসি নদীর ধারে আয়েশ করে শুয়ে আছে ২টি কুমির। ব্রিজের ওপর থেকে সেই ছবি তুলতেই ব্যস্ত সকলে।

শহরের গা বেয়ে বয়ে যাওয়া নদীতে কুমির! খবর ছড়াতেই আতঙ্ক ছড়ায়। এত মানুষের বাস শহরে। নদীর ধার ঘেঁসেও রয়েছে বসতি। সেখানে যে কোনও সময়ে অঘটন ঘটাতে পারে তারা।

মুসি নদীতে কিন্তু কুমির নেই। তাহলে এরা এল কোথা থেকে। ভাল করে খবর নিতে স্থানীয় প্রশাসন বুঝতে পারে যে কুমির ২টি এসেছে হিমায়ত সাগর বা ওসমান সাগর লেক থেকে।

কারণ প্রবল বৃষ্টির কারণে গেট খুলে শনিবার এই ২ জলাধার থেকে জল ছাড়া হয়। সেই জলের সঙ্গেই ২ কুমির এসে পড়ে মুসি নদীতে বলে মনে করছে স্থানীয় প্রশাসন।

আপাতত চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষকে খবর দেওয়া হয়েছে। যাতে তারা দ্রুত কুমির ২টিকে পাকড়াও করে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button