Kolkata

ধর্মতলায় চিঁড়ে খেয়ে প্রতিবাদ

পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় গত শুক্রবার শ্রমিকদের চিঁড়ে খাওয়া দেখে তাঁদের বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী হিসাবে চিহ্নিত করার পর থেকেই প্রতিবাদ আছড়ে পড়েছিল। শনিবার কৈলাস বিজয়বর্গীয়র সেই মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে ধর্মতলায় তৃণমূলের মহিলা নেতা কর্মীরা মিলিত হলেন। চিঁড়ের নানা পদ খেলেন। প্রতিবাদে শামিল হলেন।


ধর্মতলায় এদিন হাজির হন সাংসদ মালা রায়, মন্ত্রী শশী পাঁজা, মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য সহ তৃণমূলের মহিলা নেত্রীরা। ছিলেন অনেক মহিলা কর্মীও। এদিন দেখা যায় চিঁড়ের পোলাও, এমনকি চিঁড়ে দিয়ে তৈরি দধিকর্মা পর্যন্ত নিয়ে আসেন তাঁরা। পুজোর শেষে দধিকর্মা বহুদিন ধরেই চলে আসছে। এর সঙ্গে পুজো শেষের একটা অঙ্গাঙ্গী যোগসূত্র রয়েছে। সেই বিষয়টিকেই তুলে ধরার চেষ্টা হয় এখানে।

সকলেই জানান চিঁড়ে পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, সারা ভারতেরই অত্যন্ত প্রিয় একটি খাদ্য। যা নিয়ে ভেদাভেদের রাজনীতি করছে বিজেপি। প্রসঙ্গত গত শুক্রবার কৈলাস বিজয়বর্গীয় দাবি করেন, তাঁর বাড়ির একটি বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য কাজ করতে আসা কয়েকজন শ্রমিককে তিনি দেখেন তাঁরা অনেক চিঁড়ে নিয়ে খেতে বসেছেন। কেন তাঁরা রুটি খান না প্রশ্ন করায় তাঁরা বিজেপি নেতাকে জানান তাঁরা চিঁড়েই খান। তাঁরা বাংলা থেকে এসেছেন বলেও জানতে পারেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। কিন্তু তাঁরা কোন জেলা থেকে এসেছেন তা বলতে না পারায় বিজয়বর্গীয়র ধারণা হয় তাঁরা বাংলাদেশ থেকে আসা অনুপ্রবেশকারী।



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button