State

পলাতক চিতাকে ধরতে পাতা হল ফাঁদ

শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারি পার্কের এনক্লোজার থেকে পালানো চিতাবাঘ শচীনকে ধরতে পাতা হল ফাঁদ। ১৫টি খাঁচা পাতা হয়েছে বলে খবর। বছরের প্রথম সকালেই বিপত্তির মুখে পড়ে এই পার্ক। এখানে নানাভাবে সাফারির সুযোগ রয়েছে দর্শকদের। মঙ্গলবার সকাল ৭টা নাগাদ এনক্লোজারের একটি গাছে চড়ে সেখান থেকে লাফ দেয় চিতা বাঘটি। তারপর জাল ছিঁড়ে বেপাত্তা হয়ে যায়। আপাতত তৃণভোজী প্রাণিদের এলাকার মধ্যেই সে লুকিয়ে আছে বলে মনে করছেন সাফারি পার্কের আধিকারিকরা। এদিন চিতা বাঘটি বেরিয়ে যাওয়ার পর থেকেই উদ্বেগ ছড়ায়। শুরু হয় চিতা বাঘের খোঁজে তল্লাশি। সেইসঙ্গে কোনও ঝুঁকি না নিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় সাফারি পার্কের দরজা। এদিন ছিল পয়লা জানুয়ারি। এমন দিনে পার্কগুলিতে মানুষের ঢল নামা স্বাভাবিক। হয়ও তাই। বেলা যত গড়ায় ততই মানুষ হাজির হন পার্কের দরজায়। কিন্তু পার্ক বন্ধ থাকায় নিরাশ হয়ে ফিরতে হয় তাঁদের।

মঙ্গলবার অবশ্য দিনভর তল্লাশি চালিয়েও কোনও ফল হয়নি। চিতাবাঘটিকে পাকড়াও করা যায়নি। তবে সে যে ওই পার্ক ছেড়ে বেরিয়ে যায়নি সে বিষয়েও নিশ্চিত আধিকারিকরা। যে খাঁচা পাতা হয়েছে, আধিকারিকদের আশা সেই খাঁচায় ধরা দিতে পারে চিতাবাঘটি। তবে চিতা পাওয়া যাক বা না যাক আগামী বুধবার থেকে কিন্তু আমজনতার জন্য খোলা থাকছে সাফারি পার্কের দরজা বলে খবর। তবে পার্কের মধ্যে নির্দিষ্ট গাড়ি ছাড়া কাউকে ঘুরতে দেওয়া হবে না।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *