National

৬ মেয়ের বিয়ে দিয়ে ২৩ বছরের তরুণীকে মন্দিরে বিয়ে করলেন বৃদ্ধ

তাঁর ৬টি মেয়ে। তাঁদের এক এক করে বিয়ে হয়ে গেছে। এবার বৃদ্ধ পিতা নিজে বিয়ে করলেন। বিয়ে করলেন ২৩ বছরের এক তরুণীকে।

তাঁর ৬ মেয়ে। সেই ৬ মেয়ের ভালভাবেই বিয়ে দিয়েছেন তিনি। ৬৫ বছরের মানুষটির দাবি, তাঁর মেয়েরা এখন সুখে শান্তিতে সংসার করছেন।

এদিকে তাঁর স্ত্রী গত হয়েছেন। ৬ মেয়েরও বিয়ে হয়ে গেছে। তাই তাঁর এখন খুব একা লাগে। সেই একাকীত্ব কাটাতে তিনি বিয়ের স্থির করেন। তারপর শুরু হয় পাত্রী খোঁজা। খোঁজ মেলেও।


২৩ বছরের এক তরুণীকে পছন্দ হয় তাঁর। কোনও লুকোছাপা নয়, তিনি সকলকে জানিয়ে বেশ ধুমধাম করেই নিজের বিয়ের আয়োজন করেন।


৬৫ বছরের এক বৃদ্ধকে স্বামী হিসাবে মেনে নিতে আপত্তি করলেন না ২৩ বছরের পাত্রী? প্রশ্নটা সকলের মনেই উঁকি দেয়।

ওই তরুণী অবশ্য জানিয়েছেন তিনি এই বিয়ে করে খুশি। স্বামীর বয়স নিয়ে তাঁর খুব একটা সমস্যা নেই বলেও জানিয়েছেন ওই তরুণী।

বিয়েতে কনের বাড়িরও কারও অমত ছিলনা। বরং তাঁরা সকলে হইচই করে রীতি প্রথা মেনেই বিয়ে দেন ২ জনের। ৬৫ বছরের নতুন জামাইকে পেয়ে বেজায় খুশি কনের বাবা মা।

অন্যদিকে নাখাদ যাদব নামে ওই বৃদ্ধের ৬ মেয়ে বাবার ও ৬ জামাই শ্বশুরের বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। অযোধ্যার মাওয়াই ব্লকে মা কামাখ্যা ধাম মন্দিরে এই বিয়ে হয়।

৪২ বছর কম বয়সী নতুন স্ত্রীকে পেয়ে খুশি নাখাদ যাদব। আপাতত তিনি তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে শান্তিতে ঘর সংসার করতে চান। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button