National

মোবাইল নয়, আস্ত মোবাইলের টাওয়ার নিয়ে চম্পট দিল চোর

মোবাইল চুরি হওয়ার কথা অনেকেই শুনেছেন। অনেকের জীবনেও মোবাইল চুরি যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু মোবাইল টাওয়ার চুরির কথা কেউ শুনেছেন কি?

মোবাইল সংযোগকে নিরবচ্ছিন্ন করতে মোবাইল টাওয়ার আবশ্যিক। প্রতিটি মোবাইল সংযোগ প্রদানকারী সংস্থারই নিজস্ব মোবাইল টাওয়ার থাকে। আবার অনেক জায়গায় তারা পরিষেবা ঠিক রাখতে মোবাইল টাওয়ার ভাড়াও নেয়।

নানা সংস্থা রয়েছে যারা মোবাইল টাওয়ার ভাড়া দেয়। যার মধ্যে একটি জিটিএল প্রাইভেট লিমিটেড। একসময় এয়ারসেল থাকাকালীন তাদের একটি টাওয়ার সংস্থা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর জিটিএল এয়ারসেলের কাছ থেকে কিনে নেয়। টাওয়ারটি ১টি বাড়ির ওপর বসানো ছিল।

সেই টাওয়ার পরিদর্শনে আসেন জিটিএল সংস্থার কর্মীরা। তাঁরা এসে দেখেন টাওয়ারটি ওই বাড়ির ছাদে আর নেই। কোথায় গেল টাওয়ার? বাড়ির মালিককে প্রশ্ন করেন তাঁরা।

বাড়ির মালিক জানান, মাস ৪ আগে বেশ কয়েকজন এসেছিল জিটিএল সংস্থা থেকে। তারা টাওয়ারটি খুলে নেয়। জানায়, টাওয়ারটিতে অনেক প্রযুক্তিগত ত্রুটি তৈরি হয়েছে। তাই সেটির বদলে নতুন টাওয়ার লাগিয়ে দেবে তারা।

একথা জানিয়ে টাওয়ারটি খুলে একটি ট্রাকে ভরে তারা চলে যায়। কিন্তু জিটিএল জানাচ্ছে তাদের কোনও দল সে সময় আসেওনি। আর টাওয়ার বদল করার কোনও পরিকল্পনাও তাদের ছিলনা।

বুঝতে বাকি থাকেনা কি হয়েছে। দ্রুত পুলিশে খবর দেন জিটিএল কর্তারা। কিন্তু পুলিশও তদন্তে নেমে কুল পাচ্ছেনা। কারণ ৪ মাস আগের কোনও ফুটেজই আর কোথাও নেই। ফলে আশপাশ থেকে ফুটেজ সংগ্রহ করেও লাভ নেই। ঘটনাটি ঘটেছে পাটনার সবজি বাগ এলাকায়। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *