World

প্রাক্তন প্রেমিকার দেহ ফ্রিজারে লুকিয়ে নতুন প্রেমিকার সঙ্গে লিভ ইন!

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহিও রাজ্যের ইয়াংসটাউন। এখানেই একটি ভাড়া বাড়িতে দীর্ঘদিনের বাসিন্দা আরতুরো নোভোয়া। বেশ কিছুদিন হল নতুন বান্ধবী ক্যাটরিনা লেটনের সঙ্গে এই বাড়িতে লিভ ইন করছিল সে। গত ২২ জুন প্রাক্তন বান্ধবী হারিয়ে যাওয়ার পর ক্যাটরিনাই হয়ে উঠেছিল তার জীবনের সব।

চুটিয়ে চলছিল প্রেম। ভালই কাটছিল দিনগুলো। কিন্তু সব মাটি করে দিল বিদ্যুৎ সংযোগের সমস্যা। নোভোয়ার ঘরে যে ফ্রিজারটি রয়েছে তাতে নাকি প্রচুর মাংস পোরা রয়েছে।


এদিকে বিদ্যুৎ বিভ্রাটে সেসব মাংস নষ্ট হওয়ার যোগাড়। তাই বাড়ির মালকিনকে নোভোয়া অনুরোধ করে তার ঘরের বিদ্যুৎ সংযোগের সমস্যা না মেটা পর্যন্ত তিনি যদি তাঁর ঘরে ফ্রিজারটি রেখে সেটিকে সচল রাখেন। অনুরোধ রাখেন মালকিন। ফ্রিজার চলে আসে তাঁর ঘরে।

কোথাও একটা সন্দেহ দানা বাঁধে মালকিনের মনে। সেই সন্দেহ থেকেই একদিন ফ্রিজারটি খুলে ফেলেন তিনি। দেখেন ফ্রিজারে ঠাসা প্যাকেটে বন্দি মানবদেহ। পুলিশে খবর দেওয়া হয়।

পুলিশে এসে প্যাকেট উদ্ধার করে দেখে সেটি এক তরুণীর দেহ। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা এই দেহ আসলে আর কারও নয়, নোভোয়ার প্রাক্তন বান্ধবী স্যানন গ্রেভসের। যিনিও ক্যাটরিনার মতই নোভোয়ার বান্ধবী ছিলেন। লিভ ইন সম্পর্কও ছিল দুজনের। তারপর গত ২২ জুন থেকে আচমকাই ভ্যানিস হয়ে যান গ্রেভস।

এখনও ফরেনসিক রিপোর্ট পুলিশের হাতে আসেনি। রিপোর্ট এলে আরও পরিস্কার হবে দেহটি কার। ইতিমধ্যেই নোভোয়া ও ক্যাটরিনাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশের ধারণা এই হত্যায় দুজনেরই অবদান আছে।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button