National

দেশের সবচেয়ে দূষিত নদীর নাম জানাল রিপোর্ট

এ দেশে নদীর অভাব নেই। উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম, অনেক নদী বয়ে চলেছে। তারমধ্যে সবচেয়ে দূষিত নদী কোনটি জানিয়ে দিল সদ্য প্রকাশিত রিপোর্ট।

নদী যেকোনও দেশ গঠনে এক বড় ভূমিকা পালন করে। জল ছাড়া সভ্যতার বিকাশ সম্ভব নয়। ভারত এমন এক দেশ যেখানে নদীর অভাব নেই। উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম, অনেক নদী বয়ে চলেছে। কিছু নদী বরফ জলে পুষ্ট, কিছু বৃষ্টির জলে।

এ দেশের বুক চিরেই বয়ে গেছে গঙ্গা, গোদাবরী, নর্মদা, কাবেরী, যমুনা সহ ৬০৩টি নদী। এইসব নদী যেমন তার তীর ধরে এক একটি জনপদ গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে।

তেমনই মানুষের ভার এবং ভুলে এরমধ্যে অনেক নদীর দূষণ মাত্রা বিপজ্জনক স্তরে পৌঁছে গেছে। কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ তারই চুলচেরা পরীক্ষা করল।

দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের খতিয়ান জানাচ্ছে, নদীর জলে পাওয়া যাওয়া বায়োমেডিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড-এর মাত্রার ওপর নির্ভর করে কোন নদী কতটা দূষিত।

সেই হিসাব বলছে দূষণের নিরিখে দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে চেন্নাইয়ের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া কুয়াম নদী। যার দূষণ মাত্রা ভারতের নদীগুলির মধ্যে সর্বাধিক। এই তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে গুজরাটের বিখ্যাত নদী সবরমতী। তৃতীয় স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের বাহেলা নদী।

প্রসঙ্গত গত ৪ বছরে তামিলনাড়ুর নদীগুলিতে ক্রমশ দূষণ মাত্রা অধিক হয়েছে। যা লক্ষণীয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা। গঙ্গা নদীকে দূষণ মুক্ত করতে নমামি গঙ্গে নামে একটি প্রকল্পও কেন্দ্রীয় সরকার শুরু করেছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *