National

হলুদ গা, গোলাপি চোখ, কৃষকের হাতে অতিবিরল প্রাণি

চাষের সময় নজরে পড়ায় সেটিকে তুলে বাড়িতে এনেছিলেন এক কৃষক। পরে জানতে পারলেন কী অতিবিরল প্রাণি তাঁর হাতে এসেছে!

চাষের কাজ করছিলেন ক্ষেতে। সেই সময় তাঁর জমিতে একটি হলুদ রঙের প্রাণিকে ঘুরতে দেখেন তিনি। কাছে যেতে বুঝতে পারেন ওটা একটা কচ্ছপ। এমন হলুদ বরণ কচ্ছপ তিনি আগে কখনও দেখেননি। তাই সেটিকে তুলে নিয়ে আসেন বাড়িতে।


পরে খবর দেন বন দফতরে। বন দফতরের কর্মীরা ওই কৃষকের বাড়িতে এসে কচ্ছপটিকে দেখে তাজ্জব হয়ে যান। এ কচ্ছপের কথা তাঁরা শুনেছেন, কিন্তু দেখা হয়নি।

ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশার বালাসোরের সুজানপুর গ্রামে। বন দফতর জানাচ্ছে এ কচ্ছপ অতিবিরল প্রজাতির কচ্ছপের মধ্যে পড়ে। এমন কচ্ছপ দেখাই যায়না।



বন দফতরের এক প্রবীণ আধিকারিক সুশান্ত নন্দ-র দাবি এটা অ্যালবিনো প্রজাতির মধ্যে পড়ে। বেশ কয়েক বছর আগে সিন্ধ প্রদেশে এমন এক কচ্ছপের দেখা মিলেছিল।

কচ্ছপটিকে ওই কৃষকের কাছ থেকে উদ্ধার করে নিয়ে গেছেন বন কর্মীরা। কচ্ছপটির সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব তার হলুদ রং ও গোলাপি চোখ।

যা দেখেই বন আধিকারিকের ধারণা এটি অ্যালবিনো প্রজাতির কচ্ছপ। যা বিশ্বে অতিবিরল প্রজাতির কচ্ছপের মধ্যে পড়ে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button