National

১১৯ বছরের রেকর্ড ভাঙতে চলেছে দিল্লি

রেকর্ড গড়ার দোরগোড়ায় রাজধানী দিল্লি। এক আধ বছরের রেকর্ড নয়। ১১৯ বছরের রেকর্ড ভাঙতে চলেছে দেশের রাজধানী। দিল্লির তাপমাত্রার পারদ পড়েই চলেছে। এদিন দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১.৭ ডিগ্রি। এই ঠান্ডা যে এখনই কমবে এমন কোনও ইঙ্গিত দিতে পারছেনা হাওয়া অফিস। বরং ঠান্ডার এই দাপট বজায় থাকবে বলেই পূর্বাভাস। ফলে ঠকঠক করে কাঁপছে দিল্লি। তারওপর উপরি সমস্যা এখানকার ঘন কুয়াশা।


ডিসেম্বরে এমন কড়া ঠান্ডা দিল্লির কোনও বাসিন্দা দেখেননি। রেকর্ড বলছে ১৯০১ সালে দিল্লি সবচেয়ে বেশি ঠান্ডার ডিসেম্বর দেখেছিল। তারপর ২০১৯ সালে সেই রেকর্ড ছুঁতে চলেছে রাজধানী। ডিসেম্বরের আর কটা দিন হাতে। তারপরই এই রেকর্ড গড়া সম্পূর্ণ হবে। আর ১১৯ বছর পর ফের রেকর্ড গড়া যে নিশ্চিত তা পূর্বাভাস থেকেই পরিস্কার। কারণ দিল্লির পারদ পতন এভাবেই সামনের কিছুদিন বজায় থাকবে।

দিল্লিতে চিরকালই শীতের ঠান্ডা কামড় বসায়। কিন্তু তা ওঠানামাও করে। এমন একই ঠান্ডা দিনের পর দিন বজায় থাকেনা। অন্তত ডিসেম্বরে তো নয়ই। দিনের পারদ পতনেও রেকর্ড গড়েছে দিল্লি। ২০১৩ সালে দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ২.৪ ডিগ্রি। আর ১৯৯৬ সালে ২.৩ ডিগ্রি। এদিন সেই রেকর্ডও ভেঙেছে। দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১.৭ ডিগ্রি। এদিকে এবার ৩১ ডিসেম্বর দিল্লিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কাশ্মীর উপত্যকায় প্রবল তুষারপাতেরও ইঙ্গিত রয়েছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button