National

হায়দরাবাদের স্মৃতি উস্কে ফের ধর্ষিতাকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা

হায়দরাবাদে তরুণী চিকিৎসককে গণধর্ষণের পর পুড়িয়ে মারার ঘটনায় শিউরে উঠেছে গোটা দেশ। প্রতিবাদের ঝড় আছড়ে পড়েছে। তারমধ্যেই ফের এক গণধর্ষিতাকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার ঘটনা ঘটল। ওই কিশোরীর শরীরের ৮০ শতাংশই পুড়ে গিয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা কষছে ওই কিশোরী। এমন ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক বলে জানিয়েছে পুলিশ।


ওই কিশোরীকে আগে ২ যুবক ধর্ষণ করে। সেই ঘটনায় ওই ২ যুবককে পরে গ্রেফতারও করে পুলিশ। মাত্র ১ দিনের জন্য তারা জামিনে ছাড়া পেয়েছিল। বৃহস্পতিবার সকালে ওই কিশোরী আদালতে যাচ্ছিল। তার সঙ্গে হওয়া ধর্ষণের ঘটনার মামলায় সাক্ষ্য দিতেই আদালতে যাচ্ছিল সে। পথে তাকে আটকায় ওই ২ জামিনে মুক্ত ২ অভিযুক্ত ও তাদের ৩ সঙ্গী। তারা ওই কিশোরীকে টেনে একটি ফাঁকা রাস্তার কোণায় নিয়ে যায়। তারপর তার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে ওই কিশোরী।

গ্রামবাসীরা ওই কিশোরীকে জ্বলতে দেখে ছুটে আসেন। তার আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়। পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ তাকে প্রথমে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ও পরে লখনউয়ের হাসপাতালে ভর্তি করে। এই ঘটনা কারা ঘটিয়েছে তা ওই কিশোরী এই অবস্থাতেও কোনওক্রমে পুলিশকে জানাতে সক্ষম হয়েছে। তারপরই পুলিশ ওই ২ জামিন পাওয়া অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। তাদের ১ সঙ্গীকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি ২ জনের খোঁজ চলছে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের উন্নাওয়ের হিন্দুনগর গ্রামে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button