SciTech

অচেনা চাঁদে এবার সিগনাল খুঁজবে নাসার রেডিও

অচেনা চাঁদে রেডিও সিগনাল খুঁজে বেড়াবে নাসা। যা সংগ্রহ করতে পারলে সৃষ্টি রহস্যের অনেক তথ্য সামনে আসতে পারে বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।

চাঁদের একটি অংশ চেনা। অন্যটা অচেনা। যাকে ডার্ক সাইড অফ দ্যা মুন বা চাঁদের অন্ধকার অংশ বলা হয়। তবে চাঁদের এই অন্ধকার অংশ কিন্তু সর্বদা অন্ধকারে থাকে এমনটা নয়। চাঁদের একটি অংশে ২ সপ্তাহ সূর্যের আলো থাকে এবং ২ সপ্তাহ অন্ধকার। অন্য অংশেও ঠিক তাই।

তবে একটি অংশকে ডার্ক সাইড বা অন্ধকার দিক বলা হয় কারণ সেই অংশ সম্বন্ধে বিশেষ কিছুই জানা নেই। চাঁদের সেই অংশকেও এবার চিনতে চাইছেন বিজ্ঞানীরা।

তবে সেখানে একটি যন্ত্র পাঠানোও বেশ কঠিন কাজ। চাঁদের আবহাওয়ায় তাপমাত্রার ফারাক মাত্র কয়েক ঘণ্টায় হয়। একবার সূর্য উঠলে এক ধাক্কায় পারদ ২৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত চড়ে যায়। যা মানুষ কেন অনেক যন্ত্রের পক্ষেও সামাল দেওয়া মুশকিল হয়।

চাঁদের অন্ধকার দিকে এবার একটি বিশেষ টেলিস্কোপ কাজ লাগিয়ে সেই অংশকে চিনতে এবং সৃষ্টি রহস্য সম্বন্ধে আরও জানতে রেডিও সিগনাল খোঁজা শুরু করবে নাসা।

কারণ চাঁদের ওই অংশে অনেক রেডিও সিগনাল রয়েছে। যা ধরে তা বিজ্ঞানীদের হাতে পৌঁছে দেবে এই লুসি নাইট টেলিস্কোপ। ওখানে যেহেতু একটি যন্ত্র পাঠিয়ে তাকে রক্ষা কারাটাই একটা চ্যালেঞ্জ তাই এবার নাসা রেডিও সিগনাল পরীক্ষা করে চাঁদের ওই অংশ সম্বন্ধে জানার চেষ্টা শুরু করল।

বিজ্ঞানীরা বলছেন চাঁদে পৌছনো মঙ্গলে পৌঁছনোর চেয়ে সহজ। কিন্তু বাকিটা মঙ্গল থেকে তথ্য উদ্ধারের চেয়েও অনেক কঠিন কাজ। কারণ চাঁদে একটা ভ্যাকুয়াম আবহাওয়া থাকে। যা মানুষ কেন যন্ত্রকেও সহজে কাজ করতে দেয়না। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *