National

ছট পুজোয় গিয়ে ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৫

ছট পুজোয় অংশ নিতে গিয়ে মৃত্যু হল ৫ জনের। আহত হয়েছেন ১৫ জন। যাঁদের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। বিহারের সবচেয়ে বড় উৎসব ছট পুজো। ফলে ছট পুজো সেখানে প্রায় ঘরে ঘরেই হয়ে থাকে। শনিবার ছিল ছট পুজো করার দিন। সেইসঙ্গে রবিবার কাকভোরেও একইভাবে এই সূর্য পুজোর রীতি রয়েছে। আর ছট পুজো নদী, জলাশয় ছাড়া হবে না। কোমর জলে দাঁড়িয়েই এই পুজোর রীতি। আর সেই পুজো করতে গিয়েই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার হলেন বেশ কয়েকজন। ২টি পৃথক ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। যার মধ্যে ২ জন মহিলা রয়েছেন। ২টি শিশুও রয়েছে।

প্রথম ঘটনাটি ঘটে গত শনিবার রাতে। বিহারের ঔরঙ্গাবাদের সূর্য মন্দিরে ছট পুজো উপলক্ষে প্রতি বছরই প্রবল ভক্ত সমাগম হয়। এবারও তাই হয়েছিল। সেখানেই ভিড়ের মধ্যে পড়ে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় ২ জনের। ২ জনই শিশু। একজন ৪ বছরের প্রিন্স কুমার আর দ্বিতীয় জন ৭ বছরের রিঙ্কু কুমারী। ঔরঙ্গাবাদের দেব শহরে এই সূর্য মন্দিরটি অবস্থিত। ছট পুজো উপলক্ষে এখানে মেলাও বসে। সেই মেলাতেই পদপিষ্টের ঘটনাটি ঘটে। এই ঘটনায় ৫ জন গুরুতর আহতও হন।


দ্বিতীয় ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার সকালে সমস্তিপুর জেলার হাসানপুরে। পুলিশ জানাচ্ছে এখানে বাদগাও বলে একটি জায়গায় একটি পুকুরের ধারে অনেকে জড়ো হয়েছিলেন ছট পুজো করতে। পুকুরের ধার ঘেঁষেই মন্দির চত্বর। সেই মন্দির চত্বরের দেওয়াল আচমকাই ভেঙে পড়ে পুকুরে ছট পুজো রত ভক্তদের ওপর। দেওয়ালের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে যান অনেকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ৩ জনের। যার মধ্যে ২ জন মহিলা। ১০ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা


Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button