World

খোঁজ মিলল অ্যাকোয়ারিয়ামে থাকা সবচেয়ে বয়স্ক মাছের

অ্যাকোয়ারিয়ামে নানা মাছকে ভেসে বেড়াতে দেখেছেন অনেকেই। কিন্তু কেউ জানেন না তাদের বয়স কত। এবার খোঁজ মিলল অ্যাকোয়ারিয়ামে থাকা বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মাছের।

অ্যাকোয়ারিয়ামে থাকা মাছদের বয়স কত? সে ছোট হোক বা বড় চেহারার মাছ, তাদের বয়স নিয়ে কারও মাথাব্যথা থাকেনা। তবে বিজ্ঞানীরা সে খবর রাখেন।

খতিয়ে দেখা গেছে বিশ্বে জলাধারে পর্যবেক্ষণে থাকা মাছদের মধ্যে সবচেয়ে বয়স্ক মাছটির নাম মিথুসেলা। সান ফ্রানসিসকো মিউজিয়ামে থাকা মাছটির নাম দেওয়া হয়েছে বাইবেল থেকে নিয়ে।

বাইবেলে উল্লিখিত নোহর কথা সকলের জানা। সেই জাহাজ তৈরি করা নোহর ঠাকুরদার নাম ছিল মিথুসেলা। এটাই প্রচলিত ধারনা যে তিনি ৯৬৯ বছর বেঁচে ছিলেন।

এতদিন বেঁচে থাকা মানুষের কথা মাথায় রেখে তাই মাছটির নামকরণ হয়েছে মিথুসেলা। বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অ্যাকোয়ারিয়ামে থাকা মাছ।

মিথুসেলা আসলে অস্ট্রেলীয় লাঙ্গফিশ। যা ৪ ফুট লম্বা, ৪০ পাউন্ড ওজন। এটি সান ফ্রানসিসকো মিউজিয়ামে নিয়ে আসা হয় ১৯৩৮ সালে।

মিথুসেলার এখন বয়স ৯০ বছর। সে এখন বহাল তবিয়তেই রয়েছে। অ্যাকোয়ারিয়ামের দায়িত্বে থাকা মানুষজন জলে হাত দিয়ে তাকে আদরও করেন। তাকে খাওয়ান।

মিথুসেলা কিন্তু ১৯৪৫ সাল থেকেই খবরের কাগজে জায়গা করে নিয়েছিল। বিজ্ঞানীরা মনে করেন তার শরীরের গঠন এমন যে এটিকে মাছ এবং উভচরের মিশ্রণ বললেও ভুল হবেনা।

তবে লাঙ্গফিশ থাকে জলেই। সেখানেই জীবন কাটায়। ডাঙায় ওঠার চেষ্টা সে করেনা। লাঙ্গফিশের আয়ুও খুব বেশি হয়। মিথুসেলা শতায়ু হোক এটাই চাইছেন সকলে।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *