Kolkata

ক্রমশ উধাও হচ্ছে শীত, পারদ কি আরও চড়বে, মিলল পূর্বাভাস

গত সপ্তাহে শীতে কেঁপেছেন এ রাজ্যের মানুষ। কিন্তু সপ্তাহ বদলাতেই বদলে গেছে আবহাওয়া। ক্রমশ চড়ছে পারদ। শীত ফিরবে কবে? কি বলছে আবহাওয়া দফতর।

ডিসেম্বরে শীত বস্তুটা ঠিক কেমন হয় তা বুঝে উঠতে পারেননি দক্ষিণবঙ্গের মানুষজন। কিন্তু নতুন বছরে পা দেওয়ার পর বদলে যায় আবহাওয়া। কনকনে শীতের আবহে ঢেকে যায় গোটা রাজ্য। লাফিয়ে নামে পারদ।

ঠক ঠক করে কাঁপতে থাকা রাজ্যবাসী কিন্তু বেজায় খুশি ছিলেন। এমন ঠান্ডাটাই তো চাইছিলেন তাঁরা। এমনিতেই এই রাজ্যে শীতটা ক্ষণিকের অতিথি। তাও যদি না পাওয়া যায় তাহলে মন খারাপ তো হয়ই।

এদিকে সেই দারুণ ঠান্ডা আবার এই সপ্তাহ থেকে কেমন যেন উধাও হয়ে গেছে। ক্রমশ পারদ চড়ছে। সেই কনকনে ভাবটাও আর নেই। দুপুরে গায়ে সোয়েটার রাখাও যাচ্ছেনা। শেষ পৌষে শীতের দাপট থাকে। থাকে কনকনে হাওয়া। কিন্তু সেসব কিছুই নেই।

আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে উত্তুরে হাওয়ার দাপট কমেছে। যা পারদটাকে চড়িয়ে দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিও থাকবে না বলেই পূর্বাভাস।

সামনে আরও পারদ চড়বে বলেই মনে করছেন আবহবিদেরা। ফলে মকরসংক্রান্তিতে ঠান্ডা উপভোগের সুযোগ থাকছে না বলেই মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে নিতে পারেন রাজ্যবাসী।

এ রাজ্যে ঠান্ডা পৌষ মাসেই যেটুকু উপভোগ করা যায়। মাঘে কয়েকদিন ঠান্ডা পড়লেও তা স্থায়ী হয়না। আর জানুয়ারির শেষের দিক মানে তো বেশ গরম অনুভূত হতে শুরু করে। বাতাস ভরে ওঠে বসন্তের গন্ধে। তবে কি ঠান্ডা এ বছরের মত এখানেই শেষ? এমন পূর্বাভাস এখনও আবহাওয়া দফতর দেয়নি।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *