Kolkata

নতুন বন্দোবস্তে চূড়ান্ত অখুশি পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অন্য কারণ দেখছে রাজনৈতিক মহল

পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মন খারাপ। তিনি একেবারেই খুশি নন। তাঁর শুনানিতে যে নতুন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তা নিয়ে তিনি চূড়ান্ত অখুশি।

পার্থ চট্টোপাধ্যায় চূড়ান্ত অখুশি। তিনি যে অখুশি তা জেল কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়েও দিয়েছেন। তাঁর আইনজীবী মারফত তাঁর অসন্তোষের কথা জানিয়েও দিয়েছেন। এমনকি যে যুক্তিতে জেল কর্তৃপক্ষ নয়া ব্যবস্থা নিয়েছে তার কোনও মানেই হয়না বলেও জানিয়েছেন পার্থবাবু।


শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে এখন আদালতের নির্দেশে জেল হেফাজতে রয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। এতদিন তাঁকে আদালতে পেশ করেই চলছিল শুনানি। কিন্তু গত শুনানির পর প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ আদালতে আবেদন জানায় যে পার্থবাবুর সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে তারা চাইছে আগামী ৩১ অগাস্টের আদালতে পেশটা ভার্চুয়াল মাধ্যমে করা হোক। পার্থবাবুকে ভার্চুয়ালি আদালতে পেশ করার সেই আবেদন গ্রাহ্যও হয়।

আদালত জানিয়ে দেয় ৩১ অগাস্ট পার্থবাবুকে সশরীরে আদালতে আনতে হবে না। একই আবেদন ছিল আলিপুর মহিলা সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষেরও। সেই আবেদনেও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে আদালত সবুজ সংকেত দিয়েছে।



ফলে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বা অর্পিতা মুখোপাধ্যায় কাউকেই আর জেল থেকে বার করে আদালতে পেশ করতে হচ্ছেনা। আর এতেই চটেছেন পার্থবাবু। তাঁর দাবি, তাঁর সুরক্ষার যে যুক্তি জেল কর্তৃপক্ষ দিচ্ছে তা একেবারেই অমূলক।

এদিকে রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে, গত কয়েকবার আদালতে পেশ হোক বা হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় যাওয়ার সময় পার্থবাবু বা অর্পিতা মুখোপাধ্যায় নানা ভাবে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খুলছিলেন। সেটা আটকে দিতেই তাঁদের জেল থেকে বার হওয়াটা আটকে দেওয়া হল।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button