National

সাক্ষী রইল ২ সন্তান, ২ মাকে একসঙ্গে একই মণ্ডপে বিয়ে করলেন যুবক

২ মহিলাকেই তাঁর পছন্দ। কাউকেই ছাড়তে রাজি নন। তাই ২ জনকেই একসঙ্গে বিয়ে করলেন এক যুবক। তাও আবার নিজের সন্তানদের সামনে।

এক গ্রামের এক তরুণীর সঙ্গে প্রেমপর্বটা ভালই চলছিল তাঁর। আবার প্রায় একই সময়ে তিনি প্রেমে পড়েন পাশের গ্রামের এক তরুণীরও। ফলে তাঁর সঙ্গেও গাঢ় সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়।


একসঙ্গে ২ তরুণীর সঙ্গে পালা করে তাঁর প্রেমপর্ব চুটিয়ে চলছিল। এভাবেই কেটে গেছে ৩ বছর। এরমধ্যে ২ নারীর সঙ্গেই তাঁর প্রেম শরীর ছুঁয়েছে। সেই উদ্দাম ভালবাসার ফলও মিলেছে হাতেনাতে।

ওই যুবকের ২ প্রেমিকাই গর্ভবতী হয়ে পড়েন। বিয়ে তো হয়নি। তাও সন্তানপ্রসবে কোনও সামাজিক সমস্যা তাঁদের হয়নি। বরং ২ তরুণীই জন্ম দেন সন্তানদের।



একজনের ছেলে হয়। অন্যজনের মেয়ে। ১ মেয়ে, ১ ছেলের ২ জননীর কেউই বিবাহিত নন। ২ সন্তানের পিতাও বিবাহিত নন। এ ঘটনা ঘটেছে তেলেঙ্গানার একটি আদিবাসী সমাজে। অবশেষে ২ প্রেমিকার ২ সন্তান জন্ম নেওয়ার পর ওই যুবক স্থির করেন তিনি বিয়ে করবেন।

তাঁর ২ প্রেমিকার কাউকে নিরাশ করেননি ওই যুবক। বিয়ে করেন ২ তরুণীকেই। কিন্তু এই বিয়ে নিয়ে সামাজিক কোনও সমস্যা তৈরির ভয় ছিল ওই যুবক ও ২ তরুণীর পরিবারের। তাই একটু তড়িঘড়িই তাঁদের বিয়েটা সম্পন্ন হয়।

বিয়ের কার্ডে সাত্তিবাবু নামে ওই যুবক সুনিতা ও স্বপ্না ২ তরুণীকেই বিয়ে করছেন বলে ছাপান। ইয়েরাবরু গ্রামে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। কিছু আদিবাসী সমাজে এখনও একাধিক বিয়ের রীতি প্রচলিত। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button