National

উত্তেজনার মুহুর্তে স্বামীর বিশেষ অঙ্গে দাঁত বসিয়ে দিলেন স্ত্রী

চরম উত্তেজনার মুহুর্তে প্রায় কাণ্ডজ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন স্ত্রী। উত্তেজনার সেই মুহুর্তে তিনি স্বামীর বিশেষ অঙ্গে জোরে দাঁত বসিয়ে দেন।

বেশ কিছুদিন ধরেই স্ত্রী বাড়িতে ছিলেননা। পিতৃগৃহে গিয়েছিলেন সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে। স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করেই তিনি ছেলেমেয়েকে সঙ্গে করে বাপের বাড়ি চলে যান।


স্বামী বেশ কয়েকদিন পরিবার ছাড়া কাটানোর পর তাঁদের ফেরাতে শুক্রবার নিজের শ্বশুরবাড়িতে হাজির হন। স্ত্রীকে নিয়ে বাড়ি ফিরে যেতে চান।

স্ত্রী যদিও তাতে রাজি ছিলেননা। স্বামীর সঙ্গে ফিরতে চাইছিলেন না তিনি। অনেক করে স্ত্রীকে বোঝানোর চেষ্টা করেন স্বামী। কিন্তু তাতেও তিনি রাজি না হওয়ায় ঝগড়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। চড়তে থাকে পারদ।



স্বামীস্ত্রীর ঝগড়ার মাঝেই ঘটে ঘটনাটা। স্ত্রী আচমকাই চেপে ধরেন স্বামীর মুখ। উত্তেজনার বশে কামড়ে দেন স্বামীর জিভ।

এতটাই জোরে তিনি স্বামীর জিভ কামড়ে দেন যে জিভের একটি অংশ ধারাল দাঁতে কেটে মাটিতে পড়ে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেতে লুটিয়ে পড়েন মুন্না নামে ওই ব্যক্তি।

মুন্নাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়। ঘটনা সামনে আসার পর স্ত্রী সালমাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

পুলিশ জানাচ্ছে মু্ন্না ও সালমার বৈবাহিক সম্পর্ক গত কয়েক বছরে অনেকটাই খারাপ হয়েছিল। সালমা সন্তানদের নিয়ে নিজের বাপের বাড়িতেই থাকছিলেন।

সেখান থেকে স্ত্রী ও সন্তানদের ফেরত আনতে মুন্না হাজির হতেই স্বামীস্ত্রীর ঝগড়া বাঁধে। উত্তেজনার পারদ চড়তে থাকে। অবশেষে স্বামীর জিভই কেটে নিলেন স্ত্রী। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button