National

তাঁর বিরুদ্ধে যাবতীয় অভিযোগ মিথ্যা এবং অপ্রমাণিত, বিস্ফোরক অলোক বর্মা

সিবিআই প্রধানের পদ থেকে তাঁকে সরানোর পক্ষে যেসব অভিযোগ সামনে আনা হয়েছে তা মিথ্যা এবং অপ্রমাণিত। কোনও অভিযোগেরই কোনও ভিত্তি নেই। নেহাতই তুচ্ছ অভিযোগ। তাঁকে সরানো নিয়ে এভাবেই মুখ খুললেন সিবিআইয়ের প্রাক্তন প্রধান অলোক বর্মা। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে সরানোর পর একটি বিবৃতি প্রকাশ করে অলোক বর্মা দাবি করেন, তাঁর বিরুদ্ধে মাত্র একজন কিছু অভিযোগ এনেছেন। যিনি আবার তাঁর শত্রু। কেবল সেই একজনের অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে সরানো হল। অথচ তাঁর বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন। কোনও অভিযোগই প্রমাণিত নয়। প্রসঙ্গত তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিলেন সিবিআইয়ের স্পেশাল ডিরেক্টর পদে থাকা রাকেশ আস্থানা। যাঁর সঙ্গে দ্বৈরথেই এতকিছু ঘটে গেল।


পরতে পরতে নাটকের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন সিবিআইয়ের প্রাক্তন প্রধান অলোক বর্মা। তাঁকে ছুটিতে পাঠানোর আড়াই মাস পর গত মঙ্গলবারই সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে তাঁর পদ ফিরিয়ে দেয়। নির্দেশ দেয় প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলনেতা ও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত উচ্চ পর্যায়ের সিলেকশন কমিটি অলোক বর্মার ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। এই কমিটি গত বৃহস্পতিবার অলোক বর্মাকে সরানোর নির্দেশ দেয়। ২-১ ভোটের ব্যবধানে এই সিদ্ধান্ত হয়। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির জায়গায় তাঁর প্রতিনিধি হিসাবে বৈঠকে ছিলেন বিচারপতি একে সিক্রি। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ও বিচারপতি একে সিক্রি অলোক বর্মাকে সিবিআই ডিরেক্টর পদ থেকে অপসারণের পক্ষে ভোট দেন। বিপক্ষে দেন লোকসভায় বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে।

(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)



News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button