World

প্রতিবেশি দেশের গর্দভরাই তাদের পছন্দ, জিদ ধরল চিন

প্রতিবেশি দেশের গাধাদের প্রতি এবার নজর পড়েছে চিনের। তারা কার্যত এই গাধাই পেতে চাইছে। এজন্য দরবারও করেছে তারা। এমন গাধাই তাদের পছন্দ।

চিনের পছন্দ এখন ভারতের প্রতিবেশি দেশের গাধারা। তাদের চেয়ে পাকিস্তানের কাছে দরবারও করে ফেলেছে চিন। কার্যত চিন যে পাকিস্তানি গাধা নিয়ে যেতে ভীষণভাবে ইচ্ছুক তাও তারা বুঝিয়ে দিয়েছে। পাকিস্তান সরকারও বিষয়টি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেছে।

পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা যথেষ্ট। সেইসব গাধা চিনে পাঠাতে তারাও কার্যত ইচ্ছুক। এতে দেশের আর্থিক দিক থেকেও লাভ হবে। অন্যদিকে চিনে মাংসের প্রয়োজনে গাধার যথেষ্ট যে চাহিদা রয়েছে তা চিন পাকিস্তান থেকে গাধা নিয়ে গিয়ে অনেকটা মেটাতে সক্ষম হবে।

পাকিস্তানের কাছ থেকে অবশ্য শুধুই গাধা চায়নি চিন। তারা কুকুরও চেয়েছে। কারণ চিনে কুকুর খাওয়ার চলও রয়েছে। ফলে তারও চাহিদা মেটাতে হয় চিনকে। সেখানে অন্য দেশ থেকে কুকুর নিয়ে আসা ছাড়া তাদেরও উপায় নেই।

পাকিস্তান তাদের গাধা ও কুকুর চিনে পাঠাতে যদি রাজি হয় তাহলে পাকিস্তান থেকে চিন দ্রুত তা আমদানি করা শুরু করবে। এতে পাকিস্তানের মুখ থুবড়ে পড়া অর্থনীতিও কিছুটা অক্সিজেন পেতে পারে।

পুরো বিষয়টি অবশ্য এখনও ভাবনা চিন্তার স্তরে রয়েছে। পাক বাণিজ্য মন্ত্রক চিনের ইচ্ছাকে বাণিজ্য সংক্রান্ত সেনেট স্ট্যান্ডিং কমিটিতে পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন তারা যদি সিদ্ধান্ত নেয় পাঠানো হবে তাহলে পাক সরকার চিনে তাদের চাহিদা মত গাধা ও কুকুর পাঠানো শুরু করতে পারবে।

চিন যে পাকিস্তান থেকে গাধা ও কুকুর পেতে কার্যত মরিয়া তা স্পষ্ট হয়ে গেছে পাকিস্তানের কাছে। সেখানে না করার খুব একটা জায়গা পাকিস্তানের নেই বলেই মনে করা হচ্ছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *