Entertainment

ঘুষি মেরে গিনেস বুকে নাম তুললেন ব্রুস লির ভক্ত

ঘুষির পর ঘুষি। চোখের নিমেষে চালাচ্ছেন এক ২৪ বছরের যুবক। নিছক ঘুষি মেরে তিনি নাম তুলে ফেললেন গিনেস বুকে। তাঁর ঘুষিতে অবাক বিশ্ব।

ব্রুস লির ভক্ত তিনি। ব্রুস লি বলতে অজ্ঞান। নিজেও তুখোড় মার্শাল আর্ট জানেন, শেখানও। বয়স বেশি নয়। ২৪ বছরের তরুণের চেহারাটাও ব্রুস লির মতই ছিপছিপে পেশিবহুল।


কেরালার কোঝিকোড়ের বাসিন্দা রাফান উমর তাক লাগিয়ে দিলেন গোটা বিশ্বকে। তাও বেশি কিছু করে নয়। ঘুষি চালিয়ে বিশ্বকে চমকে দিয়েছেন তিনি।

মনে হতেই পারে যে ঘুষি মেরে এমন কি হতে পারে যে বিশ্ববাসী চমকে যাবেন? হতে পারে। আর সেটাই করে দেখিয়েছেন রাফান।



তাঁর মার্শাল আর্টের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে মাত্র ৬০ সেকেন্ডে রাফান ঘুষি মেরেছেন ৪২৬টি। না, কাউকে ঘুষি মারেননি তিনি। পাঞ্চ প্যাডে ঘুষি চালান। আর তাতেই তিনি নয়া রেকর্ড গড়ে জায়গা করে নিয়েছেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ।

এর আগে এই রেকর্ড ছিল স্লোভাকিয়ান কিকবক্সার প্রাভেল ট্রুসাভের। তিনি ১ মিনিটে ঘুষি চালান ৩৩৪টি। সেটাই ছিল এতদিনের রেকর্ড।

রাফান উমর ৮ বছর কুং ফু অনুশীলন করেছেন। ৪ বছর বক্সিং অনুশীলন করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর বন্ধুরাই প্রথম তাঁর এই ঘুষি চালানোর ছবি ভিডিও করেন। তাঁর রেকর্ড গড়ার পিছনে রয়েছে তাঁর শক্তিশালী এবং সঠিক ঘুষি চালনা।

রাফান আরও জানান, তিনি প্রথমে ১৫ সেকেন্ডে ১০০টি ঘুষি চালানোর ভিডিও করে দেখেন। যা দেখে তাঁর মনে হয় যে তিনি চেষ্টা করলে ১ মিনিটে সবচেয়ে বেশি ঘুষি চালানোর রেকর্ড ভেঙে দিতে পারেন। গড়তে পারেন নয়া রেকর্ড। তাঁর সেই ভাবনা এবার সত্যি হল। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button