National

ভরা বাজারে মূর্তিমান আতঙ্কের মত হাজির লেপার্ড, জখম ৪

ভরা বাজারে বন্য প্রাণিও যে ঢুকে পড়তে পারে তা অনেককে বললেও মেনে নেবেননা। কিন্তু ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ভরা বাজারে ঢুকে কার্যত তাণ্ডব চালাল একটি লেপার্ড। কখনও বাড়ির ছাদে উঠে পড়ল। কখনও দোকানের চালে, আবার কখনও গৃহস্থের বারান্দায়। সে একেবারে হুলুস্থুলু কাণ্ড।

কুকুর, বেড়াল হলে সকলে তাড়া করতেন। কিন্তু লেপার্ডকে ঘাঁটানোর সাহস বড় একটা কেউই দেখাননি। বরং যেখানেই লেপার্ড হাজির হয়েছে, মুহুর্তে সেখানকার চারপাশ ফাঁকা হয়ে গেছে। এরমধ্যেই লেপার্ড আসার খবরে সেখানে হাজির হন ২ টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান। কয়েকজন যুবক লেপার্ডটিকে তাড়াও করেন হঠানোর জন্য। টেলিভিশন ক্যামেরাম্যানও পিছু ধাওয়া করেন। তাড়া খেয়ে নিজ রূপ ধারণ করে লেপার্ডও। সটান ঘুরে দাঁড়িয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এঁদের ওপর। লেপার্ডের থাবায়, আঁচড়ে ৪ জন গুরুতর আহত হন। এঁদের মধ্যে ওই ২ ক্যামেরাম্যানও আছেন।


তাণ্ডব চালিয়ে এক গৃহস্থের ঘরে ঢুকে পড়ে লেপার্ডটি। সেখান থেকেই তাকে পাকড়াও করেন বনকর্মীরা। পুলিশ জানাচ্ছে, কাকভোরেই মহারাষ্ট্রের নাসিকের কাছে গঙ্গাপুর রোডের একটি পেট্রোল পাম্পের পিছনে আখের খেতে লুকিয়ে ছিল লেপার্ডটি। সেখান থেকেই সে সকালে ঢুকে পড়ে কাছের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা সাভারকর নগরে। তারপরই শুরু হয় তাণ্ডব। ঘণ্টা তিনেক ধরে তাণ্ডব চলে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button