World

জীবন বদলে দিল লটারি, আজীবন পাবেন ২০ লক্ষ টাকা

ভাগ্যে শিকেয় ছিঁড়ল লটারি। বহু মানুষ লটারিতে অংশ নিলেও এমন ভাগ্য হাতে গোনা মানুষেরই হয়। বছর ৫০-এর এই ব্যক্তি সেই দলেই পড়ে গেলেন।

লটারির টিকিট কেনার অভ্যাস কিছু মানুষের থাকে। তাঁদের মধ্যে হাতে গোনা কয়েকজনই লটারি জেতেন। বাকিদের টিকিট কাটাই সার হয়। তেমনই এক ব্যক্তি এবার লটারি জিতলেন।

যিনি লটারি জেতেন তাঁর ভাগ্য অবশ্যই সুপ্রসন্ন সেকথা মেনে নিতেই হয়। কিন্তু এমনও কয়েকজন লটারি জয়ী মানুষ হন যাঁদের ভাগ্য শুধুই সুপ্রসন্ন নয়, তার চেয়েও বেশি কিছু। সেই দলে পড়লেন এক বছর ৫০-এর ব্যক্তি।


যিনি একটি লাকি ফর লাইফ টিকিটে সত্যিই আজীবনের জন্য ভাগ্য বদলে ফেললেন। লটারি জিতে এখন প্রতি বছরের জন্য ২৫ হাজার ডলার বা ভারতীয় মুদ্রায় ২০ লক্ষ টাকা করে নিশ্চিত প্রাপ্তিতে সিলমোহর লাগিয়ে নিলেন।


মিশিগানের বাসিন্দা অ্যারন এমন লটারি জিতেছেন যেখানে এখন থেকে প্রতি বছর তাঁর ব্যাঙ্কে ২৫ হাজার ডলার করে ঢুকে যাবে। আর তা ততদিন পর্যন্ত আসবে যতদিন তিনি বেঁচে থাকবেন। ফলে আজীবনের জন্য বছরে ২০ লক্ষ টাকা কোনও খাটনি ছাড়াই তাঁর নিশ্চিত উপার্জন হয়ে দাঁড়াল।

বলে লেখা নম্বর দিয়ে লটারিটি হয়। ৫টি বলে লেখা ২ নম্বরের নম্বরই মিলে যায় একে একে। আর তারপরই বিশ্বের এক অন্যতম ভাগ্যবান মানুষ হয়ে যান অ্যারন।

যদিও যেদিন লটারির নম্বর বাছা হয়, সেদিন অ্যারন কিছুই জানতেন না। পরদিন তিনি নম্বর মেলাতে গিয়ে চমকে ওঠেন। দেখেন তাঁর সব নম্বরই মিলে গেছে। তিনি জিতে নিয়েছেন সারাজীবনের জন্য লটারি।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button