National

আইআরসিটিসি থেকে টিকিট কেটে ট্রেনে উঠে মাথায় হাত ২ যাত্রীর

অনলাইনে আইআরসিটিসি থেকে ট্রেনের ২টি টিকিট কেটেছিলেন তাঁরা। কিন্তু ট্রেনে উঠে সিট খুঁজতে গিয়ে মাথায় হাত তাঁদের। অনেক খুঁজেও সিটের দেখা পেলেননা।

এখন দূরপাল্লার ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য খুব কম মানুষই টিকিট কাউন্টারে লাইন দেন। বরং বাড়িতে বসে আইআরসিটিসি থেকে টিকিট কাটায় তাঁরা বেশি স্বচ্ছন্দ।

আইআরসিটিসি থেকে টিকিট কাটার পর তাঁরা নির্দিষ্ট দিনে স্টেশনে হাজির হন। তারপর ট্রেনের যে বগি টিকিটে লেখা ছিল তাতে উঠে পড়েন।

২ ভাই বারাণসীগামী ওই ট্রেনে ওঠার পর নিজেদের সিট খুঁজতে শুরু করেন। টিকিট অনুযায়ী তাঁদের ২টি সিট নম্বর ছিল ৭৪ ও ৭৫।

কিন্তু তন্নতন্ন করে খুঁজেও কিছুতেই এমন ২টি সিটের দেখা পাননি তাঁরা। মাথায় হাত পড়ে ২ জনের। তাঁরা টিকিট হাতে টিটি বা ট্র্যাভেলিং টিকিট একজামিনারের দ্বারস্থ হন।

২ জনের টিকিট ছিল লখনউ থেকে বারাণসীগামী ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসের সি১ কোচে। কিন্তু সে কোচে এমন কোনও সিটই নেই। সেখানে সিট শেষ হয়েছে ৭৩ নম্বরে।

টিকিট দেখার পর টিটি অবশ্য তাঁদের অনেকটা আশ্বস্ত করেন। জানান এই সমস্যা মাঝেমধ্যেই হচ্ছে। তাঁকেও এমন সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। অনেক সময় যাত্রীরা তাঁর ওপর চিৎকার চেঁচামেচি করছেন। তাঁকে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।

টিটি ২ ভাইকে বলেন, পাশের কোচেই ৭৪ ও ৭৫ নম্বর সিট রয়েছে। কিন্তু সি১-এ নেই। যা কিন্তু আইআরসিটিসি-র ওয়েবসাইটে দেখাচ্ছে। সেখানে টিকিটও কাটা হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরেও আনা হয়।

এটা প্রযুক্তিগত সমস্যা বলেই জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। এদিকে ওই ২ ভাইকে অন্য সিটের বন্দোবস্ত করে দেন টিটি। হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন ২ জনে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *