National

মিথ্যে বলছেন মোদী, দাবি রাহুলের

প্রাক্তন সেনাকর্মীদের দেওয়া কোনও প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি কেন্দ্র। এক পদ এক পেনশন চালু হয়ে গেছে বলে যে দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী করছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। যদি এই পেনশন চালুই হত তাহলে এতগুলো মানুষ ‌যন্তরমন্তরে ধর্না দিয়ে পড়ে থাকতেন না। এদিন ‌যন্তরমন্তরে প্রাক্তন সেনাকর্মীদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলার পর এভাবেই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মুখ খোলেন কংগ্রেস সহ-সভাপতি রাহুল গান্ধী। তাঁর দাবি, নরেন্দ্র মোদী যাকে এক পদ এক পেনশন বলে বেড়াচ্ছেন তা আসলে পেনশন বৃদ্ধি। এক পদ এক পেনশন নয়। রাহুলের আরও দাবি, দেশে সেনা ও কৃষকদের জন্য মোদী সরকার কিছুই করছেনা।


গত বুধ ও বৃহস্পতিবার তাঁকে আটক করা নিয়েও এদিন মুখ খোলেন রাহুল গান্ধী। তাঁর দাবি, আটক করা হয়েছে বলে তাঁর কিছু যায় আসেনা। কিন্তু যেভাবে মৃত রামকিষাণ গ্রেওয়ালের পরিবারের লোকজনকে টেনে হিঁচড়ে বার করা হয়েছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক। ‌যাঁর বাবা মৃত অবস্থায় হাসপাতালে পড়ে আছে তাকেও রেহাই দেয়নি পুলিশ। এদিকে রামকিষাণ গ্রেওয়ালের আত্মহত্যার পর বিজেপির অন্য নেতারা মুখে কুলুপ আঁটলেও প্রতিদিন বিতর্কিত মন্তব্য করে চলেছেন বিদেশমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ভি কে সিং। আত্মহত্যার পর রামকিষাণ গ্রেওয়ালের মানসিক অবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলে শুরু করেন বিতর্ক। তারপর দাবি করেন রামকিষাণ কংগ্রেসের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। শুক্রবার তিনি কংগ্রেসকে ছেড়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেন। বৃহস্পতিবার রামকিষাণ গ্রেওয়ালের শেষযাত্রায় অংশ নিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল মৃতের পরিবারকে ১ কোটি টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। এই আর্থিক সহায়তার আশ্বাসকে এদিন অন্যদের আত্মহত্যায় প্ররোচনা বলে কটাক্ষ করেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী।



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button