National

পালাবার পথ নেই, এবার বিয়ের সব তথ্য থাকবে কেন্দ্রের ঘরে

এবার থেকে বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের যাবতীয় তথ্য থাকবে কেন্দ্রের ঘরেও। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রক। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এনআরআই স্বামীদের অত্যাচারের শিকার হচ্ছেন বহু মহিলা। বিগত বছর গুলিতে বেশ কিছু অভিযোগ জমা পড়েছে এনআরআই স্বামীদের বিরুদ্ধে। কিন্তু উপযুক্ত তথ্য প্রমাণের অভাবে তার ফয়সালা করা সম্ভব হয়নি। দেশের গণ্ডির বাইরে থাকায় আইনি জটিলতার কারণে বার বার পার পেয়ে যান অভিযুক্ত এনআরআই স্বামীরা। তাই এবার থেকে নতুন পন্থা চালু করল কেন্দ্র।


উইমেন অ্যান্ড চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট ওয়েবসাইটে প্রত্যেকের বিয়ের রেজিস্ট্রেশন তথ্য লিঙ্ক করা থাকবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী মানেকা গান্ধী। স্বামী পরিত্যক্তা স্ত্রীর সংখ্যা রোধে একটি উচ্চপর্যায়ের প্যানেল গঠন করেছে কেন্দ্র। বিচারপতি অরবিন্দ কুমার গোয়েল-এর নেতৃত্বাধীন এই প্যানেলে রয়েছেন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ, বিদেশমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ভি কে সিং। প্যানেলের হাতে কোনও অভিযোগ এলে তা খতিয়ে দেখে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতাও থাকছে।

এরপর কোনও স্ত্রী যদি তাঁর এনআরআই স্বামীর বিরুদ্ধে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেন, কেন্দ্রের কাছে সেই অভিযুক্তের বিবাহ সংক্রান্ত তথ্য থাকবে। ফলত এবার আর পালাবার কোন পথ রাখছেনা কেন্দ্র। দোষী সাব্যস্ত হলে সরকার অভিযুক্ত স্বামীর পাসপোর্ট বাতিল করে দিতে পারে বলে জানিয়েছে বিচারপতি গোয়েলের প্যানেল। এজন্য রাজ্যগুলিকেও বিবাহ সংক্রান্ত তথ্য মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে আপলোড করতে অনুরোধ করেছে নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রক।



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button