State

মুরগিকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীর কড়া ধমক খেলেন সচিব, ভর্ৎসনা জেলাশাসক, পুলিশ, বিডিওদেরও

একে রাজ্যের বেশ কিছু খামারে অনেক মুরগির মৃত্যু নিয়ে চিন্তা বাড়ছিল। তারমধ্যে বাদুড়িয়াতে ফর্মালিনে ডুবিয়ে মরা মুরগিকে সতেজ রেখে বিক্রির ভয়ংকর অভিযোগ সামনে আসার পর রাজ্য জুড়ে হৈহৈ পড়ে গেছে। খুব স্বাভাবিকভাবেই কেন এই কারবার চলছিল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে? প্রশাসনিক গাফিলতির কথা উঠে আসছে সাধারণ মানুষের মুখে।


এদিন সেই প্রসঙ্গ টেনে প্রাণিসম্পদ বিকাশ সচিব গোপালিকাকে বোলপুরের প্রশাসনিক বৈঠকে দাঁড় করিয়ে ধমক দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একটা ঘটনা এতদিন ধরে চলছে, তার খবর কেন দফতরের কাছে ছিল না তা নিয়ে এদিন প্রশ্ন করেন মুখ্যমন্ত্রী। যার কোনও সদুত্তর সে অর্থে সচিব দিতে পারেননি। তবে তিনি জানান তাঁকেই জানানো হয়েছে দিন দুয়েক আগে। তারপরই তিনি তৎপরতার সঙ্গে ব্যবস্থা নেন। যদিও তাতে চিঁড়ে ভেজেনি।

মুখ্যমন্ত্রী এদিন পরিস্কার জানান, দফতর দায়িত্বপালনে ব্যর্থ। তাঁর দাবি, আধিকারিকদের ভুলে এসব হয়। অথচ প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় সরকারকে। তাঁদের জবাবদিহি করতে হয়। মুখ্যমন্ত্রীর রোষ থেকে এদিন ছাড় পাননি উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক থেকে পুলিশ প্রশাসন থেকে বিডিও, কেউই। এদিন তিনি সাফ জানান, এঁরা সকলেই বিষয়টি চেপে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ফলে তাঁরা প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতরের সচিবকেও সেকথা জানাননি। তিনি যে এই বিষয়ে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ তা এদিন পরিস্কার হয়ে গেছে অন্যদের কাছেও।



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button