Kolkata

রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত ৬৬৯, ২০ হাজার পার সংক্রমণ

রাজ্যে একদিনে করোনা সংক্রমণের শিকার হলেন ৬৬৯ জন। যা এখনও রেকর্ড।

কলকাতা : রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা সংক্রমণের শিকার হয়েছেন ৬৬৯ জন মানুষ। যা এখনও পর্যন্ত রাজ্যে একদিনে সংক্রমণের নিরিখে সর্বোচ্চ। এদিন রাজ্যে নমুনা পরীক্ষাও রেকর্ড গড়েছে। এই প্রথম ১১ হাজার পার করল নমুনা পরীক্ষা। এদিন ১১ হাজার ৫৩টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। যার থেকে ৬৬৯ জনের দেহে করোনা পাওয়া গিয়েছে।


রাজ্যে একদিনে ৬৬৯ জনের দেহে করোনা পাওয়ার হাত ধরে এদিন রাজ্যে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা ২০ হাজার পার করেছে। রাজ্যে এখন মোট করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা ২০ হাজার ৪৮৮ জন। সংক্রমণের পাশাপাশি মৃত্যুও বাড়ছে। এদিন ১৮ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা। এটাও রেকর্ড। রাজ্যে একদিনে করোনা ১৮ জনের প্রাণ এর আগে কাড়তে পারেনি। মৃতদের মধ্যে কলকাতার ৮ জন রয়েছেন। এছাড়া উত্তর ২৪ পরগনা ও হাওড়া থেকে ৩ জন করে মারা গেছেন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ২ জন এবং মালদা ও হুগলি থেকে ১ জন করে মানুষের প্রাণ কেড়েছে করোনা।

১৮ জনের মৃত্যুর হাত ধরে ৭০০-র ঘরে ঢুকে পড়ল মোট মৃত্যু। রাজ্যে করোনায় প্রাণ গেল ৭১৭ জনের। সংক্রমণ ও মৃত্যুর পাশাপাশি সুস্থও হয়ে উঠছেন অনেকে। গত একদিনে ৫৩৪ জন সুস্থ হয়ে ফিরেছেন। যার হাত ধরে রাজ্যে মোট সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা গিয়ে ঠেকেছে ১৩ হাজার ৫৭১ জনে। ফলে রাজ্যে সুস্থতার হারও বেড়েছে। রাজ্যে এখন সুস্থতার হার ৬৬.২৩ শতাংশ। — রাজ্যসরকারের স্বাস্থ্য দফতরের দৈনিক বুলেটিন-এর সাহায্য নিয়ে লেখা



Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button