Entertainment

টাইটানিকে রোজের স্কেচ যিনি এঁকেছিলেন তাঁর হাতই সিনেমায় দেখা গিয়েছিল

টাইটানিক সিনেমার মনে রাখার মত একটি দৃশ্য ছিল নায়িকা রোজের একটি স্কেচ আঁকার মুহুর্ত। সেই স্কেচ যিনি করেছিলেন তাঁরই হাত সিনেমায় দেখা গিয়েছিল।

বিংশ শতাব্দীর কালজয়ী সিনেমার তালিকায় রয়েছে টাইটানিক। এই হলিউড সিনেমা মুক্তি পায় ১৯৯৭ সালে। সিনেমাটি তৈরি হয়েছিল ১৯১২ সালে প্রথম সফরেই ডুবে যাওয়া বিখ্যাত প্রমোদতরী টাইটানিককে নিয়ে। যে সিনেমার নায়ক ছিল জ্যাক আর নায়িকা রোজ।

সেই সিনেমায় একটি একান্ত মুহুর্তে কেট উইন্সলেট অর্থাৎ রোজ আসেন নায়ক লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও অর্থাৎ জ্যাক-এর কাছে।

জ্যাকের সামনে পৌঁছে পোশাক খুলে ফেলে রোজ। তারপর একটি সোফায় মাথার পিছনে হাত রেখে গলায় বহুমূল্য লকেট পরে তার একটি ছবি স্কেচ করে দিতে বলে।

জ্যাক রোজের সেই পোশাকহীন দেহে বিশেষ ভঙ্গিমায় তাকিয়ে থাকার ছবিটি স্কেচ করতে শুরু করে। যা দর্শকদের মুগ্ধ করে দিয়েছিল।

এই দৃশ্যে জ্যাকের অঙ্কনরত হাতটা দেখা যায় স্কেচ করতে। সিনেমায় জ্যাক আঁকছে বলে দেখানো হলেও আসলে ওই স্কেচ করা হাতটি ছিল সিনেমার পরিচালক জেমস ক্যামেরনের।

Kate Winslet
শিল্পীর কল্পনায় কেট উইন্সলেট, ছবি – সৌজন্যে – ফেসবুক – @BlackPenSketches

টাইটানিক সিনেমায় জ্যাককে একজন খুব দক্ষ স্কেচ শিল্পী হিসাবে দেখানো হয়েছে। রোজের সেই বিখ্যাত স্কেচটি ছাড়াও তাকে অনেকগুলি স্কেচ করতে দেখা যায়। সিনেমায় প্রতিটি স্কেচই করেছিলেন জেমস ক্যামেরন নিজে।

তিনি যে একজন সফল পরিচালকের পাশাপাশি একজন দক্ষ স্কেচ শিল্পীও তা কিন্তু অনেকেরই সে সময় জানা ছিলনা। কারণ টাইটানিক সিনেমায় যে স্কেচগুলি দেখানো হয় তার প্রতিটিতেই ছিল তুখোড় হাতের ছোঁয়া।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *