National

ইস্তেহার প্রকাশ করল বিজেপি, কৃষকদের জন্য একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি

দেশের সুরক্ষা, কৃষকবন্ধু প্রকল্প আর স্বচ্ছ ভারত। এই ৩টি বিষয়কে সামনে রেখেই লোকসভা ভোটের জন্য তাদের ইস্তেহার প্রকাশ করল বিজেপি। সোমবার দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে এই ইস্তেহার প্রকাশ করা হয়। ছিলেন দলের সভাপতি অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। ইস্তেহারে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে দেশের সুরক্ষায়। সন্ত্রাসবাদের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতির কথা জানানো হয়েছে। জোর দেওয়া হয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধন বিলেও। রাম মন্দির গড়ার জন্য যাবতীয় সম্ভাবনায় জোর দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও রয়েছে।


কৃষকদের জন্য রয়েছে একগুচ্ছ প্রকল্প প্রতিশ্রুতি। ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করা, কিষাণ ক্রেডিট কার্ডে নেওয়া ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণে ৫ বছর পর্যন্ত শূন্য সুদ। সামনের ২৫ বছরে গ্রামীণ ভারতের জন্য ২৫ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয়। ছোট ও প্রান্তিক কৃষকদের জন্য ৬০ বছর বয়স হলে পেনশনের সুবিধা। যাবতীয় পড়ে থাকা সেচ প্রকল্পকে ২০২২ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ করতে যাবতীয় প্রচেষ্টা।

এছাড়াও বিজেপির ইস্তেহারে রয়েছে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি। ব্যবসায়ীদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যাপার আয়োগ গঠন। দেশের সব ঘরে ১০০ শতাংশ বিদ্যুৎ। দেশের প্রত্যেক দরিদ্রের ঘরে রান্নার গ্যাস। প্রত্যেক পরিবারে শৌচালয়। প্রত্যেক পরিবারে পানীয় জল সরবরাহের ব্যবস্থা। স্বচ্ছ ভারতের আওতায় ১০০ শতাংশ জঞ্জাল সাফাইয়ের বন্দোবস্ত। ৭৫টি নতুন মেডিক্যাল কলেজ। ২০২২ সালের মধ্যে পরিস্কার গঙ্গা। এসব প্রতিশ্রুতিকে সামনে রেখে এবার ভোটের ময়দানে নামতে চলেছে বিজেপি। এখন দেখার তাদের এই প্রতিশ্রুতি জনমনে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে।



(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button