Entertainment

তৈরি হল তাঁর চতুর্থ মন্দির, ভক্তদের অন্য পরামর্শ দিলেন আপ্লুত সোনু সুদ

তাঁর চতুর্থ মন্দিরটি এবার সামনে এল। এখানেও বসল তাঁর মূর্তি। ভক্তের ভিড় জমল। যা নিয়ে প্রত্যেককে ধন্যবাদও দিলেন অভিনেতা সোনু সুদ। পাশাপাশি অন্য পরামর্শও দিলেন।

অভিনেতা সোনু সুদকে অনেকে চিনতেন। কিন্তু করোনাকালে যেভাবে তিনি নিজের উদ্যোগে পরিযায়ী শ্রমিক ও তাঁদের পরিবারের পাশে দাঁড়ান, যেভাবে তাঁদের বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন, তাতে সোনু সুদ অনেকের চোখেই এক মহান ব্যক্তিত্বের তকমা পান।

সোনুকে ভালবেসে এরপর তৈরি হতে শুরু করে মন্দিরও। সোনু সুদের আগেই ৩টি মন্দির তৈরি হয়েছিল, তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশে, এবার আরও একটি মন্দির তৈরি করলেন ভক্তরা।


চতুর্থ মন্দিরটি তৈরি হল অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা সীমান্তে। সোনু সুদের সেই মন্দিরে মূর্তিও প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যেখানে ভক্তের ভালবাসা উপচে পড়েছে।


মন্দিরে একটি ব্যানারও জ্বলজ্বল করছে। তাতে লেখা ভারতের প্রকৃত নায়ক সোনু সুদের মন্দির। মূর্তির কপালে লাল তিলক, কোমরে জড়ানো নীল কাপড়, গায়ে সবুজ গেঞ্জি। যে মূর্তির ওপর উপচে পড়ছেন ভক্তেরা। এটাই ছিল নতুন মন্দিরের চিত্র।

সোনু সুদ ফের তাঁর একটি মন্দির তৈরি হওয়ায় আপ্লুত। সংবাদ সংস্থাকে সোনু জানিয়েছেন, তিনি সত্যিই আপ্লুত, তাঁর কাছে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা নেই।

তিনি এও বলেন, মানুষের এতটা ভালবাসা পাওয়ারও যোগ্য তিনি নন। তিনি এই ভালবাসা প্রদানের জন্য প্রত্যেক মানুষকে ধন্যবাদ জানান।

তবে সোনু এটাও বার্তা দেন যে তাঁর মন্দির আর না বানিয়ে বরং ওই টাকা দিয়ে স্কুল বা হাসপাতাল বানানো হোক। তাতে শিক্ষার প্রসার হবে, অনেক দরিদ্র মানুষ চিকিৎসা পাবেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button