Entertainment

ওজন বাড়াতে আর ঝরাতে কত সময় লেগেছিল জানালেন সোনাক্ষী

অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহা এখন বলিউডের প্রথমসারির নায়িকাদের তালিকায় পড়েন। তাঁর নতুন সিনেমার জন্য ওজন বাড়াতে লেগেছিল বেশ খানিকটা সময়। তারপরটা তিনি নিজেই জানালেন।

ডবল এক্সএল নামে একটি সিনেমা এখন যথেষ্ট চর্চায় রয়েছে। এই সিনেমায় বলিউডের ২ অভিনেত্রী হুমা কুরেশি এবং সোনাক্ষী সিনহাকে একসঙ্গে দেখা যাবে।

এঁরা ২ জনই এই সিনেমায় মোটা মহিলার চরিত্রে অভিনয় করেছেন। যা একটি সামাজিক কাহিনি শুধু নয়, সমাজের ভ্রান্ত চিরাচরিত ভাবনার ভুলটুকু চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা।

সামাজিক সিনেমা হিসাবে অনেক সিনেমাই এর আগে বলিউডে যথেষ্ট বক্স অফিস এনে দিয়েছে। ডবল এক্সএল নিয়েও আশাবাদী হুমা এবং সোনাক্ষী।

শত্রুঘ্ন সিনহার মেয়ে সোনাক্ষী নিজেই জানিয়েছেন, তাঁকে এই সিনেমায় অভিনয় করার জন্য মোটা হতে হয়েছিল। ওজন বাড়াতে তাঁর অবশ্য বড় একটা কষ্ট হয়নি।

২ মাসেই তাঁর কাঙ্ক্ষিত ওজন ও স্থূলতা তিনি পেয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু সেই ওজন ঝরাতে গিয়ে তাঁর বিশাল সময় লেগে গিয়েছিল।

সোনাক্ষী জানিয়েছেন যে ওজন তিনি ২ মাসে ওই সিনেমার জন্য বাড়িয়েছিলেন তা ঝরাতে তাঁর লেগেছিল ১ বছর! তিনি এও জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন কমানো এবং অস্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন কমানো, এই ২ রাস্তাই খোলা ছিল তাঁর সামনে। তিনি স্বাস্থ্যকর উপায় অবলম্বন করেছিলেন। ফলে ওজন ঝরাতে গিয়ে বছর ঘুরে যায়।

তবে এতকিছু সত্ত্বেও সোনাক্ষী সাফ জানিয়েছেন, তাঁর কাছে ডবল এক্সএল একটি বিশেষ সিনেমা হয়ে থাকবে। তাঁর মতে, মেয়েরা কখনও তাঁদের গায়ের রংয়ের জন্য, কখনও উচ্চতার জন্য তো কখনও ওজনের জন্য সমাজের নানা বাঁকা কথার মুখে পড়েন।

তবে সোনাক্ষীর পরামর্শ, যে যা ইচ্ছে বলুন না কেন, মেয়েদের উচিত ওসবে কান না দিয়ে নিজের পথে এগিয়ে যাওয়া। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *