Entertainment

দইয়ে জল কেটেছে বলে সেবার পরীক্ষাই দেওয়া হল না, নিজেই জানালেন বনি

সেদিন ছিল তাঁর স্কুলের পরীক্ষা। কিন্তু সে পরীক্ষা তিনি দিতেই গেলেন না। কারণ একটাই। দইয়ে জল কেটে গেছে। সেবার পরীক্ষাই দেওয়া হল না তাঁর।

তিনি ছোট থেকেই দইয়ের ভক্ত। দই তাঁর অন্যতম পছন্দের খাবার। তবে দই তখনই পছন্দের হত যখন সেই দই তাঁর মনের মত হত। যেটা তাঁর মা জানতেন এবং তেমনই দই তাঁকে দিতেন।


কেমন দই পছন্দ ছিল তাঁর? বলিউডের প্রথমসারির প্রযোজক তথা প্রয়াত অভিনেত্রী শ্রীদেবীর স্বামী বনি কাপুর নিজেই জানান, তাঁর পছন্দের দই বাটিতে এমনভাবে থাকবে যে তার ধারে এতটুকুও জল কাটবে না।

সেইসঙ্গে দইয়ের কোথাও কোনও ফাটল থাকবে না। এমন দই শুধু তাঁর পছন্দেরই ছিলনা, দই ওভাবে না হলে তিনি খেতেন না। যা তাঁর মা তাঁকে তৈরি করে দিতেন।



স্কুলের পরীক্ষা ছিল সেদিন। তিনি পরীক্ষা দিতে বার হবেন। সেদিনই আবার কোনও একটা কাজে তাঁর মা বাড়ির বাইরে ছিলেন। পরীক্ষা থাকলে আবার দই খেয়ে যাওয়া তাঁর পরিবারে মঙ্গলের বলে ধরা হত।

ফলে বনি কাপুরের মা বাড়ির কাজের মানুষটিকে বলে গিয়েছিলেন ছেলে পরীক্ষা দিতে বার হওয়ার আগে তিনি যেন দইটা দিয়ে দেন। সেই ব্যক্তি তো দই নিয়ে বনি কাপুরের সামনে হাজির।

বনি দেখলেন যে দই তাঁর জন্য এসেছে তাতে ধারে ধারে জল কেটেছে। দইয়ের ওপর একটি ফাটলও চোখে পড়ছে। ব্যস তিনি সাফ জানিয়ে দিলেন ওই দই তিনি খাবেন না। আর বাড়ির নিয়ম, দই খেয়ে পরীক্ষা দিতে যেতে হবে।

তাই তিনি দই খাননি বলে পরীক্ষাও দিতে গেলেন না সেবার। এক দইয়ের জন্য পরীক্ষাই দেওয়া হল না তাঁর। কপিল শর্মার একটি টিভি শোতে এসে সেদিনের সেই কথা সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন অর্জুন কাপুর, জাহ্নবী কাপুরের বাবা বনি কাপুর। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button