Entertainment

রাখি সাওয়ান্তকে নিয়ে নতুন গুঞ্জনের জন্ম দিল একটি ছবি

রাখি সাওয়ান্ত নাম আর বিতর্ক কার্যত সমার্থক হয়ে উঠেছে। যখনই তিনি খবরে সামনে আসেন তখনই তাঁকে নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়ে যায়। এবারও তাই হল।

রাখি সাওয়ান্ত নামটার সঙ্গে বিতর্ক সর্বদা জুড়ে থাকে। এবার ১টি ছবি ফের এক গুঞ্জনের জন্ম দিল। যা নিয়ে এখন দেশজুড়ে কথা হচ্ছে।


ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে রাখি তাঁর প্রেমিক ব্যবসায়ী আদিল খান দুরানির সঙ্গে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে। ২ জনের হাতে একটি কাগজ ধরা।

কাগজটি দেখে আইনি কাগজ বলেই মনে হচ্ছে। ২ জনই গলায় মালা পরে আছেন। যা দেখে প্রায় সকলেই মনে করছেন ফের বিয়ে করে ফেললেন রাখি সাওয়ান্ত।



Rakhi Sawant
বিরল ভায়ানির করা ইন্সটাগ্রাম পোস্ট, ছবি – সৌজন্যে – ইন্সটাগ্রাম – @viralbhayani

এর আগে রীতেশ নামে এক যুবককে জীবনসঙ্গী করেছিলেন রাখি। রীতেশের সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ ঘটে গত বছর মে মাসে। ঠিক তারপরই একটি অনুষ্ঠানে রাখি জানান তাঁর জীবনে নতুন প্রেমিক এসেছেন। আদিলকে সকলের সামনেও নিয়ে আসেন রাখি।

আদিলের সঙ্গে তিনি যে ঘর বাঁধতে চান সেটাও প্রকাশ্যেই জানিয়েছিলেন একাধারে মডেল, অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী এবং রাজনীতিবিদ রাখি সাওয়ান্ত। তারপর এই ছবি ইন্টারনেটে ছড়াতেই এখন প্রায় সকলেই ধরে নিয়েছেন রাখি এবং আদিল বিয়েটা সেরেই ফেললেন।

কোর্ট ম্যারেজ করে সেই আইনি কাগজ হাতে নিয়েই ছবি দিয়েছেন তাঁরা। রাখিকে তাঁর নতুন জীবনের জন্য তাঁর ভক্তরা সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন।

কিন্তু যাঁদের নিয়ে এত কথা, সেই রাখি এবং আদিল পুরো বিষয়টি নিয়েই মুখে কুলুপ এঁটেছেন। আদৌ তাঁরা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন কিনা সেটাই এখনও জানা যাচ্ছেনা।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button