World

এভারেস্ট সহ মেরু পাহাড় জয় করলেন দেশের ছেলে

দেশের ছেলে জয় করেন ৭ পাহাড়। যে তালিকায় এভারেস্টও রয়েছে। এবার তিনি জয় করলেন মেরু পাহাড়। যা বরফ রাজ্যের সবচেয়ে উঁচু।

দেশের ছেলে জয় করলেন মেরু পাহাড়। তাও আবার সবচেয়ে উঁচুটি। অ্যান্টার্কটিকার সবচেয়ে উঁচু পাহাড়ে চড়ে সেখানে পতাকা ওড়ালেন তিনি। এর আগে তিনি ইতিমধ্যেই বিশ্বের বাকি ৬ মহাদেশের সবচেয়ে উঁচু পাহাড়গুলি জয় করে ফেলেছেন। সেই তালিকায় এভারেস্টও রয়েছে।

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পাহাড়ের পাশাপাশি এভারেস্ট এশিয়ারও সবচেয়ে উঁচু পাহাড়। এবার বরফের রাজ্যে পোঁছে সেখানকার সবচেয়ে উঁচু পাহাড় জয় করে নিলেন তিনি। যদিও এভাবে বিশ্বের ৭টি মহাদেশের সবচেয়ে উঁচু পাহাড়গুলি জয় করে তিনি পর্বতারোহী হিসাবে নিজের পরিচয় তৈরির লড়াই চালাচ্ছেন না। বরং অন্য উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি ৭ মহাদেশের ৭ পাহাড়ে চড়লেন।

তাঁর নাম ভূপতিরাজু অনিমিষ বর্মা। রাজ্যসভার সাংসদ সন্তোষ কুমার বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর একটি ক্যাম্পেন শুরু করেছেন। বৃক্ষরোপণ ও পরিবেশ রক্ষার ওপর জোর দিয়েছেন তিনি।

সন্তোষ কুমারের সেই লড়াইতে শামিল হয়েছেন ভূপতিরাজু। তিনি গ্রিন ইন্ডিয়া চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়েছেন। পরিবেশ রক্ষার বার্তা গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে তিনি প্রতিটি মহাদেশের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় জয় করেছেন। ৭টি পাহাড়ের ওপর লাগিয়ে দিয়েছেন গ্রিন ইন্ডিয়া চ্যালেঞ্জের পতাকা।

বিশ্বজুড়ে এখন সকলের কপালে ভাঁজ তৈরি করছে পরিবেশ পরিবর্তন। দ্রুত বদলাতে থাকা পরিবেশ গোটা মানবসভ্যতাকে সংকটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

আর তা খুব দ্রুত খারাপ পরিস্থিতির দিকে ছুটছে। এ থেকে মুক্তির জন্য মানুষকেই সচেতন হতে হবে। গড়ে তুলতে হবে সবুজ পৃথিবী। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *