SciTech

হাতঘড়ির জন্য এ যাত্রায় প্রাণে বেঁচে গেলেন এক মহিলা

হাতে ঘড়ি তো অনেকেই পরেন। সময় দেখার কাজেই লাগে এই হাতঘড়ি। কিন্তু সেই হাতঘড়ি এবার বাঁচিয়ে দিল এক মহিলার জীবন।

এ যাত্রায় প্রাণে বেঁচে গেলেন তিনি। হয়তো বাঁচতেন না, যদিনা হাতে ঘড়িটা পরে থাকতেন। মনে হতেই পারে যে একটা হাতঘড়ি সময় দেখার কাজে আসতে পারে, কিন্তু প্রাণ রক্ষা করল কীভাবে?


ঠিক সেটাই হয়েছে।‌ হাতঘড়িটা না থাকলে মহিলা প্রাণে বাঁচতে পারতেন না। কী হয়েছিল ঘটনাটা?

ওই মহিলা জানিয়েছে তিনি রাস্তা ধরে হেঁটে যাচ্ছিলেন। সে সময় হাতঘড়িতে একটি অ্যালার্ম বেজে ওঠে। দ্রুত ঘড়ির দিকে তাকিয়ে মহিলা দেখেন সেখানে লেখা রয়েছে তাঁর হার্টবিট সেই মুহুর্তে ১৭৪ রয়েছে। ঘড়ি এটাও বলে যে দ্রুত যেন তিনি চিকিৎসকের পরামর্শ নেন।



এটা দেখার পর সময় নষ্ট না করে মহিলা দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছন। হাসপাতালে চিকিৎসকেরা তাঁকে প্রাথমিক পরীক্ষা করতে একগুচ্ছ টেস্ট করেন। যার মধ্যে ছিল ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাম।

এটাও জানা গেছে যে ঘড়ি জানান না দিলে হয়তো মৃত্যুও হতে পারত ওই মহিলার। তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারতেন।

বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন মার্কিন মুলুকের অ্যারিজোনার বাসিন্দা ওই মহিলা। এখন অনেক স্মার্ট ঘড়ি এসেছে যা সময় জানানো ছাড়াও অনেক দরকারি তথ্য প্রদান করে। ওই মহিলার হাতে ছিল একটি অ্যাপল ওয়াচ।

এমন ধরনের ঘড়ির এখন ব্যবহার বাড়ছে। স্মার্ট ঘড়ির প্রতি মূলত নতুন প্রজন্মের আকর্ষণ প্রশ্নাতীত। তবে এই ধরনের স্মার্ট ওয়াচ সব বয়সের মানুষের জন্যই উপকারি হয়ে উঠতে পারে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button