Kolkata

রাজ্যে এবার ১৬ লক্ষের ঘরে সংক্রমণ, মৃত্যুতে হাজারে হুগলি

রাজ্যে করোনা সংক্রমণ কিন্তু কমছে না। প্রতিদিন নতুন করে সংক্রমিতের সংখ্যা প্রায় একই জায়গায় ঘুরপাক খাচ্ছে। ১৬ লক্ষও পার করে গেল সংক্রমিতের সংখ্যা।

রাজ্যে উৎসবের মরসুমে করোনা সংক্রমণ দৈনিক হিসাবে একই জায়গায় ঘোরাফেরা করছে। কোনও দিন কিছুটা বাড়ছে তো কোনও দিন তার চেয়ে সামান্য কম। করোনা পজিটিভিটি রেট ২ শতাংশের ওপর রয়েছে।


কলকাতায় এদিনও ২০০-র ওপরই নতুন সংক্রমিতের খোঁজ মিলেছে। তার পিছনেই একদিনে দেড়শোর মত সংক্রমণ নিয়ে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। একদিনে রাজ্যে মোট সংক্রমিত হয়েছেন ৮৫৩ জন।

রাজ্যে দৈনিক মৃত্যুও কিন্তু সেই ২ অঙ্কে ঘোরাফেরা করছে। এদিন মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। মৃত্যুতে ৪ অঙ্কে এতদিন ছিল কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা। বুধবার সেই ৪ অঙ্কের মৃত্যুর খাতায় ঢুকে পড়ল হুগলিও।



এদিন হুগলিতে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। যার হাত ধরে এদিন হুগলিতে মোট করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার। ফলে রাজ্যে এখন এমন ৫টি জেলা রয়েছে যেখানে করোনায় প্রাণ হারানো মানুষের সংখ্যা ৪ অঙ্কে রয়েছে।

সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ গেছে কলকাতায়। একমাত্র কলকাতায় ৫ হাজারের ওপর মানুষের প্রাণ গেছে করোনায়। এদিন কলকাতায় মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। উত্তর ২৪ পরগনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের।

রাজ্যে এখন করোনাকে হারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯৮.৩০ শতাংশ। এদিন মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪২ হাজার ১১৩টি। তার মধ্যে ৮৫৩ জনের করোনা ধরা পড়েছে। — রাজ্যসরকারের স্বাস্থ্য দফতরের দৈনিক বুলেটিন-এর সাহায্য নিয়ে লেখা

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button