SciTech

খুলে গেল নতুন দিগন্ত, আকাশপথে ২ সওয়ারিকে গন্তব্যে পৌঁছে দেবে উড়ন্ত ট্যাক্সি

আগামী দিনে হয়তো সড়ক পথে যানজট সামলে যাতায়াতের প্রয়োজন কমতে চলেছে। এসে পড়ল উড়ন্ত ট্যাক্সি। যা প্রথমবার আকাশেও উড়ল সফলভাবে।

যাতায়াত যাতে সুগম হয় তা সব শহরের প্রশাসনের দায়িত্ব। কিন্তু অনেক শহরেই যানজট এড়িয়ে গন্তব্যে পৌঁছতে হিমসিম খেয়ে যান মানুষজন। দিনের পর দিন এই যানজট সহ্য করতে হয়, কিন্তু করার অন্য উপায়ও তেমন থাকেনা।


তবে এই হয়রানির দিন হয়তো শেষ। কারণ এসে পড়ল উড়ন্ত ট্যাক্সি। যার মোট ৮টি প্রপেলার রয়েছে। তার ভরসাতেই আকাশে উড়ছে এই ট্যাক্সি। তবে সওয়ারি মাত্র ২ জনই।

আপাতত ২ সওয়ারির ট্যাক্সিই আকাশে উড়েছে। এই উড়ন্ত ট্যাক্সিতে কোনও চালক লাগবেনা। পুরোটাই চলবে ব্যাটারিতে। শহরের মধ্যে একটি স্থান থেকে অন্য স্থানে দ্রুত ২ সওয়ারিকে যাবতীয় যানজট এড়িয়ে নিশ্চিন্তে পৌঁছে দেবে এই ট্যাক্সি।



প্রাথমিকভাবে দুবাইয়ের আকাশে ওড়ানো হয় এই ট্যাক্সি। চিনের একটি সংস্থা এই উড়ন্ত ট্যাক্সি তৈরি করেছে। ট্যাক্সিগুলি আকারে ছোট, কিন্তু খুবই আধুনিক দর্শন। ভিতরে রয়েছে ২ জন মানুষের আরামে বসার ব্যবস্থা। আকাশে এগুলির সবচেয়ে বেশি গতি হবে ১৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।

যদিও পুরোদমে এই উড়ন্ত ট্যাক্সি চালানোর জন্য আকাশে যে সুরক্ষা বন্দোবস্তের দরকার তা এখনও পুরোপুরি তৈরি নয়। তাছাড়া এর ব্যাটারির সময়সীমা নিয়েও কিছু প্রশ্ন রয়েছে।

পাশাপাশি ২টি উড়ন্ত ট্যাক্সি আকাশে কাছাকাছি এসে পড়তেই পারে। সেক্ষেত্রে সে ২টির নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ এড়ানোর বিষয়টিও খতিয়ে দেখে নেওয়া হচ্ছে।

তবে উড়ন্ত ট্যাক্সির পরীক্ষামূলক উড়ান সফল হয়েছে। ফলে আগামী দিনে এই ট্যাক্সি একটা বড় ভরসা হতেই পারে বিশ্বের তামাম শহরে।

Show More

News Desk

নীলকণ্ঠে যে খবর প্রতিদিন পরিবেশন করা হচ্ছে তা একটি সম্মিলিত কর্মযজ্ঞ। পাঠক পাঠিকার কাছে সঠিক ও তথ্যপূর্ণ খবর পৌঁছে দেওয়ার দায়বদ্ধতা থেকে নীলকণ্ঠের একাধিক বিভাগ প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। সাংবাদিকরা খবর সংগ্রহ করছেন। সেই খবর নিউজ ডেস্কে কর্মরতরা ভাষা দিয়ে সাজিয়ে দিচ্ছেন। খবরটিকে সুপাঠ্য করে তুলছেন তাঁরা। রাস্তায় ঘুরে স্পট থেকে ছবি তুলে আনছেন চিত্রগ্রাহকরা। সেই ছবি প্রাসঙ্গিক খবরের সঙ্গে ব্যবহার হচ্ছে। যা নিখুঁতভাবে পরিবেশিত হচ্ছে ফোটো এডিটিং বিভাগে কর্মরত ফোটো এডিটরদের পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে। নীলকণ্ঠ.in-এর খবর, আর্টিকেল ও ছবি সংস্থার প্রধান সম্পাদক কামাখ্যাপ্রসাদ লাহার দ্বারা নিখুঁত ভাবে যাচাই করবার পরই প্রকাশিত হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button